সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

OMG: আকাশের অন্য প্রা’ন্ত থেকে ভে’সে আসছে র’হ’স্য’ম’য় বেতার-তরঙ্গ! বিজ্ঞানী মহলে কৌতুহল

এক বিস্ময়কর ঘটনা বেশ ধারাবাহিক ভাবে ঘটে চলেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যথেষ্টই চিন্তিত তারা, মহাজাগতিক বিষয় এর উপর মানুষের আগ্রহ চিরন্তন। প্রতিদিন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন চমক আমাদের জন্য অপেক্ষা করে। এবারও তার অন্যথা হয়নি।

সম্প্রতি একটি খবর আমরা জানতে পারি যে, এই বিশাল মহাকাশ থেকে বেতার তরঙ্গ বা রেডিও সিগন্যাল দিয়ে আসছে, কিন্তু বিজ্ঞানীরা যার উৎস স্থল সঠিকভাবে অনুসন্ধান করতে পারছেন না, পৃথিবী থেকে ৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূর থেকে এই তরঙ্গটি আসছে বলে দাবি বিজ্ঞানিদের। এটি প্রায় ২০১৮ সালের ষোলই সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ৩০ শে অক্টোবর পর্যন্ত লক্ষ্য করা গেছে। যখনই এই বেতার তরঙ্গ ধেয়ে আসছে একটানা পরপর চার দিন, তারপরে ১২ দিন বিরতি, তারপরে আবার এই প্রক্রিয়া চলতে থাকছে।

আরও আশ্চর্যের বিষয় হল যে প্রতিটি তরঙ্গ প্রতিমুহূর্তে এক একটি উৎস স্থল থেকে পাওয়া যাচ্ছে, বিজ্ঞানীরা বরাবরই মহাকাশ গবেষণায় ব্যস্ত আছেন। আমাদের পৃথিবী ছাড়া অন্য কোথাও বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে এ ধরনের আর অন্য জীব কোথাও বসবাস করে কিনা? সেটা জানার আগ্রহ আমাদের তীব্র, কিন্তু তার সদুত্তর কোনদিনই মেলেনি। তবে এবার নতুন করে আশার আলো দেখছেন বিজ্ঞানীরা।

সম্প্রতি একটি খবরে প্রকাশ্যে এসেছে যে , কানাডিয়ান হাইড্রোজেন ইনটেনসিটি ম্যাপিং এক্সপেরিমেন্ট এর আওতাধীন এফআরবি প্রজেক্টে কর্মরত যে, সমস্ত বিজ্ঞানীরা তারা এ ধরনের কর্মকাণ্ড লক্ষ্য করেছেন এবং তারাও এ বিষয়টি নিয়ে খতিয়ে দেখছেন। কারণ এ বিষয়টি তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীদেরও চিন্তিত করে তুলেছে।

তবে এবার বড় বড় বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রথম বার্স্ট টি এসেছিল এফআরবি ১২১১০২ কিন্তু অদ্ভুতভাবে এটি একটি ছোট ছায়াপথ এবং এই ছায়াপথে নক্ষত্র ধাতব বস্তু রয়েছে শুধুমাত্র, দ্বিতীয় বার্স্ট টি এফআরবি ১৮০৯১৬ এটি অবশ্য আমাদেরই মতো আকাশগঙ্গা ছায়াপথের মতো একটি ছায়াপথ বা মিল্কিওয়ে বলা যেতে পারে, যা একটি চক্রাকৃতি ছায়াপথ। তবে বিজ্ঞানীদের অনুমান এই সমস্ত কিছুর ছায়াপথের বাইরে কোন বস্তু খুবই দ্রুত গতিতে নিজের কক্ষপথে পাক খাচ্ছে, যে কারণে এই ধরনের তরঙ্গ তৈরি হচ্ছে। যদিও সমস্তকিছুই বিজ্ঞানীদের অনুমান মাত্র।