সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের করা একটি মামলায় বলা হয়েছিল, ২০১১ সাল থেকে নেতা-মন্ত্রীদের দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী পরবর্তী বছরে কয়েকগুণ বেড়েছে তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সম্পত্তি। ২০১৭ সালে দায়ের হওয়া এই মামলায় আগেই যুক্ত ছিল আয়কর দফতর।
কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ একটি শুনানিতে এই মামলায় ইডি কে পার্টি করার নির্দেশ দিয়েছে । ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ইডিকে মামলায় যুক্ত করার কড়া নির্দেশ প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজশ্রীর।
এই নিয়েই বুধবার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-মন্ত্রীরা একটি সাংবাদিক বৈঠক করেন। যেখানে উপস্থিত ছিলেন ব্রাত্য বসু, মলয় ঘটক, ফিরহাদ হাকিম, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, অরূপ রায় এবং শিউলি সাহা।
আরো পড়ুন: অর্শ স’ম’স্যা নিয়ে বেসরকারি হাসপাতালের কর্ণধারকে ডে’কে পা’ঠা’লে’ন অনুব্রত, চাইছেন অপারেশন
বুধবার একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করলেন তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা। এদিন ফিরহাদ হাকিম বলেন, রোজগার করা কোনও অন্যায় নয়। যাকে হোক জিজ্ঞাসা করে দেখুন, ববি হাকিম কোনওদিন কোনও টাকা নেয়নি।
ব্রাত্য বসু বলেন, হাইকোর্টে মামলাটি বিচারাধীন, এই নিয়ে কিছু বলতে চাই না। কিন্তু, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে একতরফা বলা হচ্ছে। সুযোগ পেলেই অপমান করা হচ্ছে।