সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

“শেরশাহ” সিনেমার ছো’ট্ট ডিম্পল, খুদের অ্যাকটিং ম’ন কে’ড়ে’ছে নেটিজেনদের

মরোণোত্তর পরমবীর চক্র পদকে সম্মানিত এই তরুণ ভারতীয় সেনার বায়োপিক ‘শেরশাহ’ মুক্তি পেল অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওতে। ‘শেরশাহ’ ছিল বিক্রম বাত্রার কোড নেম। ১৯৯৯-এ কার্গিলে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বিক্রম বাত্রার যে অকুতোভয় কৃতিত্ব তা দেখানো হয়েছে এই সিনেমাটিতে। যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন এই বীরপুরুষ। প্রাণোচ্ছ্বল সেই তরুণের জীবন কাহিনীকেই কিছুটা সিনেমার রঙে রাঙিয়ে পরিচালক বিষ্ণু বর্ধন হাজির করেছেন দর্শকদের সামনে। সিনেমায় ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা সিদ্ধার্থ মালহোত্রা। আর বাস্তবে বিক্রম বাত্রার প্রেমিকা ডিম্পল চিমার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কিয়ারা আডবাণী।

সিনেমায় সিদ্ধার্থ – কিয়ারা দুজনের অনস্ক্রিন কেমিস্ট্রি ইতিমধ্যেই দর্শকের মন ছুঁয়ে গেছে। এই সিনেমায় কিয়ারা এতটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে যে ছোট থেকে বড় সকলেই এই সিনেমার ফ্যান হয়ে গেছেন রীতিমতো। এবারে সেরকমই এক ক্ষুদে ফ্যানের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একটি ছোট্ট মেয়ে সিনেমার শেষ অংশ হুবহু কিয়ারার মতো নকল করেছে। ভিডিওতে যে ছোট্ট মেয়েটিকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, তার অসম্ভব সুন্দর মেকআপ আর কাজল কালো চোখে তাকে হুবহু ছোট্ট কিয়ারা বলেই মনে হচ্ছে। শুধু দেখতে নয়, নামেও মিল রয়েছে কিয়ারার সাথে। জানা গেছে, ছোট্ট মেয়েটির নাম কিয়ারা খান্না। তার অভিনয় এবং চোখ মুখের এক্সপ্রেশন দেখে রীতিমত অবাক হয়ে গিয়েছেন নেটিজেনরা।
সোশ্যাল মিডিয়াতে ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে অভিনেত্রী কিয়ারা আদভানি স্বয়ং নিজেই তার সিনেমা দেখতে দেখতে বিমানে বসেই কাঁদছেন। আরও এক ভিডিওতে এক খুদে ভক্তকে শহিদ ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার শেষযাত্রার দৃশ্য দেখতে দেখতে কাঁদতে দেখা গিয়েছিল।

গত ১৫ ই আগস্ট স্বাধীনতা দিবসের দিন সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে ওটিটি প্লাটফর্ম অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওতে। জানা গিয়েছে অ্যামাজন প্রাইম এই সিনেমা দর্শকেরা সবথেকে বেশি বার দেখেছে। তাই মোস্ট ওয়াচ ফিল্মের খেতাবও পেয়েছে শেরশাহ। এখনো পর্যন্ত এই সিনেমা ৮.৯ রেটিং পেয়েছে। জানা গিয়েছে ৪১০০ টি শহরের দর্শকেরা এই সিনেমাটা দেখেছেন। সিনেমার প্রতিটি মুহুর্ত দর্শকদের মন কেড়েছে। বিশেষ করে সিনেমার শেষ অংশে বিক্রম বাত্রার মৃত্যুতে দর্শকেরা সকলেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন।