সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

শুধু কি রাশিয়াই শ’ত্রু? ইউক্রেনে স’ন্ত’র্প’নে আ’ঘা’ত করছে আরো কিছু অদৃশ্য শ’ত্রু

রাশিয়া এবং ইউক্রেনের সংঘাতের প্রথম দিনে প্রায় 13 জনেরও বেশি ইউক্রেনবাসীর প্রাণ গিয়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলিদিমির জোলেনস্কি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন রাশিয়া সামনে শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়াই করে যাবে ইউক্রেন। এদিকে ইউক্রেনের বন্ধু আমেরিকা এবং ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি পাশে থাকার আশ্বাস দিলেও সরাসরি সংঘাতে নামবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে।

বাইরে থেকে সাহায্য সরবরাহ করা হবে ইউক্রেনকে। এমনটাই আশ্বাস দিয়েছে বন্ধু রাষ্ট্রগুলো। এদিকে করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে যুদ্ধের পরিস্থিতি সারা বিশ্বের কাছে আশঙ্কার বিষয় বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই যুদ্ধে রক্তপাতের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা সমীচীন। ইউক্রেনের অর্থনীতি এবং স্বাস্থ্য পরিষেবা বিঘ্নিত হয়েছে।

আরো পড়ুন: রাশিয়া-ইউক্রেন সং’ঘা’ত, পেট্টোল-ডিজেলের দা’ম যতটা বা’ড়’বে তা শুনে আঁ’ত’কে উঠবেন

এরপর যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হওয়াতে ইউক্রেনের স্বাস্থ্য পরিষেবা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদিকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। অন্যান্য দেশের তুলনায় গড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেড়েছে।

এই দেশের মোট জনসংখ্যার 35. 60 শতাংশ মানুষ কেবল করোনার প্রথম ডোজ পেয়েছেন। দ্বিতীয় এবং বুষ্টার ডোজ পেয়েছেন 34.3 শতাংশ এবং 1.6 শতাংশ মানুষ।

এদিকে দেশের পর্যটন ব্যবসা, বিমান চলাচল, আমদানি এবং রপ্তানিও বন্ধ। এতে ইউক্রেনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও বিপর্যস্ত হতে পারে। ইউক্রেনের প্রধান আয়ের উৎস তেল ব্যবসা। এই যুদ্ধের পরিস্থিতিতে তেলের উৎপাদন অনেক কমে গিয়েছে। ভবিষ্যতে এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে সারা বিশ্ব।