কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীনা জর্জ জানিয়েছেন, কেরলের ভিজিঞ্জামে নরোভাইরাসের খোঁজ মিলেছে। দুই ছাত্রীর শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল। পুরো এলাকায় পরীক্ষা চলছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রক পরিস্থিতির পর্যালোচনা করছে।
এই নরোভাইরাস অনেকটা ডাইরিয়ার রোটাভাইরাসের মতোই। দূষিত জল এবং খাদ্য থেকে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। জানা গিয়েছে, মোট আটজন ছাত্রী খাদ্যে বিষক্রিয়ার অভিযোগ করেছিল। এই আটজনের মিড ডে মিলের খাবার খেয়ে পেটে যন্ত্রণা শুরু হয়।
সরকারি ল্যাবে তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। সেখানেই দুই ছাত্রীর নমুনায় নরোভাইরাস চিহ্নিত হয়।
আরো পড়ুন: কেকে বি’ত’র্কে’র পর প্রথম শো করলেন রূপঙ্কর বাগচী, কি বললেন শ্রোতারা?
সরকারি আধিকারিকরা সন্দেহ করছেন, মিড ডে মিলের খাবার থেকেই হয়ত এই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। মন্ত্রীর কথায়, নোরোভাইরাস নিরাময় করা যায়। পাশাপাশি এই ভাইরাসের বিস্তারও রোধ করা যায়।
দূষিত খাবার, জলের মাধ্যমে নোরোভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাছাড়া এটি করোনার মতো কোনও পৃষ্ঠ থেকেও সংক্রমিত হতে পারে। এই ভাইরাসের হানায় বমি অথবা ডায়রিয়া, মাথাব্যথা এবং শরীরে ব্যথা হতে পারে বলে স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে।