চিপস খাওয়ার মানে নাকি হাওয়া খাওয়া। আচ্ছা আপনি বলতে পারবেন সাধারণ দোকানে দশ টাকার চিপসের প্যাকেটে কতগুলো চিপস থাকে। নিশ্চয়ই গুনে দেখেননি। আসলে দোকান থেকে চিপস আনতেই অপেক্ষা তারপর কখন যে পেটে চলে যায় সেটা আর বোঝার উপায় থাকে না। এখন বাজারে নানান কোম্পানির নানা নাম এবং স্বাদের চিপস পাওয়া যায়।
কোনটা খেতে অতিরিক্ত লোভনীয় আবার কোনটা হয়তো মসলা ছাড়া। সম্প্রতি এক রেডিট ইউজার দশ টাকা দামের কুরকুরের সলিড মাস্তি টুইস্টিজের প্যাকেটে কতগুলি চিপস থাকে সেই সংক্রান্ত একটি গবেষণা করেছেন। গবেষণা করা ভুল বরং পর্যবেক্ষণ করেছেন।
এবং সেই ভিডিও তিনি পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। ১০ টাকার সেই প্যাকেট একটি বাটিতে ধরে ইলেকট্রনিক ওজন মাপার যন্ত্রের উপর তিনি রেখে ছবি তুলেছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে প্যাকেটে রয়েছে ২৪ গ্রাম চিপস। এবার প্রশ্ন হলো এই চব্বিশ গ্রাম কতটা?
আরো খবর: এরা আসলে স’ম্প’র্কে ভাই-বোন! এতদিনে স’ত্য ফাঁ’স করলেন অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলা
পঞ্চাশ গ্রামেরও কম এমনকি ৩০ গ্রামেরও কম চিপস থাকে একটা প্যাকেটে। চিপস কেনার সময় আমরা অনেকেই নেট কোয়ানটিটি দেখি না। তার ফলে আমরা বুঝতে পারি না প্যাকেটে কতটা চিপস রয়েছে। হাতে নিলেও বোঝা যায় না এর ওজন কতটা।
প্যাকেট খুললেই মনে হয় দোকানদার ঠকিয়ে দিয়েছে। ২৪ গ্রামের চিপস মানে তাতে ১৪ থেকে ১৫ টি টুকরো থাকে। আবার অন্যদিকে খেয়াল করলে দেখবেন পাঁচ টাকার চিপসে আরো অনেকটাই কম থাকে।
হাতে নিতেই ফুরিয়ে যায় ওই চিপসের প্যাকেট। আসলে কোম্পানির দাম অনুযায়ী তাদের কোয়ান্টিটির পরিমাণ পরিবর্তন করে।