হৃদরোগ, ঘরে ঘরে এই রোগের কথা এখন শোনা যায়। হৃদ রোগের সম্ভাবনা এড়াতে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা ২০০ মিলিগ্রাম পেরোলেই চিন্তার কারণ। উচ্চ কোলেস্টেরল রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি করে।
রক্ত প্রবাহিত হতে না পারার কারণে জমাট বেধে যায় ধমনীতে এর ফলে হার্টের উপর চাপ পড়ে। হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এখন প্রশ্ন হল কিভাবে কমাতে পারবেন কোলেস্টেরলের মাত্রা।
চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন কেবলমাত্র মুঠো মুঠো ওষুধ খেলেই এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া এবং শরীর চর্চার মধ্য দিয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
স্ট্যানিন জাতীয় ওষুধ খেলে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো সম্ভব হয়। এই ওষুধ মোটেও শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক নয় বরং লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকটাই কমে যায়।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন রক্তে কোলেস্টেরল ধরা পড়ার পর আবার স্বাভাবিক মাত্রায় আসতে প্রায় তিন মাস সময় লাগে। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো এবং শরীর চর্চা করা প্রয়োজন। তারপর দেখতে হবে শরীরে কোনরকম জটিলতা রয়েছে কিনা। মানসিক উদ্বেগ চাপ এসব নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
