গত তিন মাস ধরে দেশে খুচরো মুদ্রা স্ফীতি ধীরে ধীরে নাম ছিল। তবে আগস্ট মাসে মুদ্রা স্ফীতি আবার বেড়ে গিয়েছে। জুলাই মাসে মুদ্রাস্ফীতি ছিল 6.৭১ শতাংশ এবং আগস্ট মাসে তার সাত শতাংশ হয়ে গিয়েছে। যে কারণে সাধারণ মানুষের পকেটের উপর চাপ পড়ছে। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকার এক নতুন পরিকল্পনা নিল।
অয়েল সংস্থাগুলি গ্যাস সিলিন্ডার এবং পেট্রোল বিক্রিতে কোন রকম ক্ষতির মুখ না দেখলেও ডিজেল বিক্রিতে কিন্তু কোম্পানিগুলোর ক্ষতি হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের মালিকানাধীন জ্বালানি খুচরা বিক্রেতাদের কুড়ি হাজার কোটি টাকা দেওয়ার কথা ভেবেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর মাধ্যমে তেল সংস্থাগুলোর ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
এর ফলে দেশে খুব তাড়াতাড়ি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমে যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। বর্তমানে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১০৭৯ টাকা যা দেশের সর্বোচ্চ কালের রেকর্ড দাম। অন্যদিকে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ২০০০ টাকার বেশি হয়ে গিয়েছে। এখন এলপিজির পাশাপাশি পেট্রোল এবং ডিজেলের দামও বেশ বেড়েছে।
আরো পড়ুন: প্রিয়জনের মৃ’ত্যু, কা’ন্না’য় ভে’ঙে পড়লেন প্রভাস
রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানিগুলোকে আন্তর্জাতিক নামে অপরিশোধিত তেল কিনে পেট্রোল এবং ডিজেল উৎপন্ন করে বাজারে বিক্রি করতে হয়। ক্ষতিপূরণের জন্য তেল সংস্থাগুলি ২৮ হাজার কোটি টাকা চেয়েছিল। তবে কেন্দ্র আপাতত কুড়ি হাজার কোটি টাকা দেওয়ার কথা ভেবেছে।
