একদিকে তাতে যথেষ্ট সুবিধাই হলো এমপ্লয়ীদের, চাকরি পরিবর্তনের সাথে সাথে পিএফের টাকা স্থানান্তর করার সময় সাধারণ মানুষদের অনেক ঝক্কি পোহাতে হতো, তাই গত ২০ই নভেম্বর (শনিবার) তাদের ২২৯তম সভায় পিএফ একাউন্টের জন্য একটি কেন্দ্রীভূত আইটি সিস্টেমকে গ্রহণ করেছেন তাঁরা। যাতে করে সাধারণ মানুষের চাকরি পরিবর্তন হলেও যাতে করে পিএফ এর টাকা বারবার সরিয়ে নিতে না হয় তা নিয়েই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন তাঁরা।
যাতে করে পিএফ একাউন্টের নম্বরও বদল হবে না, এর ফলে সাধারণ মানুষের পিএফ একাউন্ট স্থানান্তর নিয়ে কোন চিন্তাই থাকলো না আর। অনেক সময়ই অনেক প্রি এফ গ্রাহকদের অনেক জটিলতা ও আরো নানান সমস্যার কারণে নতুন একাউন্টে তাদের তহবিল স্থানান্তর করার ইচ্ছা প্রকাশ করে না।
তার ফলে ওই কর্মচারীর নতুন সংস্থায় আরও একটি নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যায়, যাতে করে সম্পূর্ণ আমানতের পরিমাণটাও সেখানে দেখা যায় না। যার ফলে অনেক সময় সমস্যায় পড়তে হয় সাধারণ কর্মচারীদের। এই খবর শোনা মাত্রই সমস্ত কর্মচারীদের মুখেই হাসি ফুটেছে, এক ধাক্কায় একটি বড় সমস্যার সমাধান হয়ে গেল বলা যেতে পারে।