বলিউডের সুন্দরী নায়িকা দিয়া মির্জা। ২০০১ সালে বলিউডের পর্দায় এই অভিনেত্রীর আগমন ঘটে, তারপরে এই নতুন অভিনেত্রী তার সাফল্যের দিকে এগিয়ে যায়। দুই দশক ধরে তিনি হিন্দি সিনেমাতে কাজ করে এসেছেন এবং একের পর এক ওটিটি প্ল্যাটফর্মের নিজের সাফল্যকে অর্জন করেছেন।
আঠারো বছর বয়স থেকে তার অভিনয় জগতে আসা এবং তারপরে মিস এশিয়া প্যাসিফিকের খেতাব জিতে নিয়েছিলেন তিনি,সেই সময় সালটা ছিলো ২০০০। এর পরেই বলিউডে এক একটি চরিত্রের জন্য তাকে ডাকা হয়। একটার পর একটা প্রফেশনে তিনি কাজ করতে থাকেন গোটা দেশজুড়ে।
কখনো অভিনেত্রী, কখনো মডেল, কখনো প্রযোজক হিসেবে। হিন্দি চলচ্চিত্র জগতে খুব অল্পদিনের মধ্যেই নিজের সাফল্য অর্জন করেছিলেন এই অভিনেত্রী। এই অভিনেত্রীর প্রথম ছবি ছিল “রেহেনা হে তেরে দিল মে” যা বক্স অফিসে রেকর্ড তৈরি করেছিল।
আরো পড়ুন: অভাবনীয় প্রিপেড প্ল্যা’ন BSNL-র, মা’ত্র ১৬ টা’কা’য় ৩০ দিনের ভ্যালিডিটি
এরপর “কিউ হো গেয়া না”,” তুম কো না ভুল পায়েঙ্গে”, “লাগে রাহো মুন্না ভাই”,” ফির হেরাফেরি”,” ওম শান্তি ওম”, “লাক বাই চান্স”,” সঞ্জু” ইত্যাদি ছবিতে অভিনয় করেন তিনি।
১৯৮১ সালে অভিনেত্রীর জন্ম। তার মা ছিলেন একজন বাঙালি নাম ছিল দীপা, অন্যদিকে তার বাবা ছিলেন একজন জার্মান ইন্টেরিয়ার ডিজাইনার।
যখন দিয়ার বয়স ৬ বছর সেই সময়ে তার মা-বাবা একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। দিয়ার মা অন্য একজনকে বিয়ে করেন তার নাম ছিলেন আহমেদ মির্জা,যার পদবী বর্তমানে দিয়া ব্যবহার করেন।
অত ছোট বয়সে মা বাবার সম্পর্কের বিচ্ছেদ এই জিনিসটা তাকে ভীষণ কষ্ট দিয়েছিল। তবে, তার সৎ বাবা তাকে খুব ভালবাসতেন এবং নিজের মেয়ের মতোই ভাবতেন। দিয়ার মা এবং সৎ বাবা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে তারা নতুন করে কোন সন্তানকে আর জন্ম দেবেন না।