যেমন কথা তেমন কাজ, শেষ পর্যন্ত নিজের আসল রুপ ধারণ করল মোকা। নিন্মচাপ এবার ঘূর্ণিঝড়ে পরিনত হয়েছে। এখন নাকি দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড়। আর সেটা এখন নাকি এগোচ্ছে উত্তর দিকে। আগামী কয়েকঘন্টার মধ্যে সেটা আরও উত্তরদিকে চলে যাবে।
ঘন্টায় ১১ কিমি বেগে অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড়। আজ শুক্রবার মোকার শক্তি সঞ্চয়ের দিন। গতকাল বৃহস্পতিবার মৌসম ভবন জানিয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় রুপে এগিয়ে যাবে এই মোকা যেটা উত্তর পশ্চিম দিকে এগিয়ে যাওয়ার সমভাবনা বেশী।
আগামী ১ই মে বাংলাদেশের কক্সবাজারে ও মায়ানমারের আয়াকপুরের মধ্যে আছড়ে পরার সমভাবনা রয়েছে। যখন ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পরবে তখন নাকি তার গতিবেগ থাকবে ১৫০-১৬০ কিমি পর্যন্ত। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বৃষ্টির দাপট বৃদ্ধি পাবে।
আরো খবর: হার্ট ভা’লো রাখে রে’ড ওয়াইন, আর কি কি রো’গ থেকে শরীরকে ফি’ট রাখে এই পানীয়?
ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে উপকূলের রাজ্য ও জেলাগুলোতে। ত্রিপুরা ও মিজোরামে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে নর্থ ইস্টের বিভিন্ন জায়গায় নাগাল্যান্ড, মণিপুর, আসাস্ম বিভিন্ন জায়গায় ভা্রী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ মে পর্যন্ত সাগরে যেতে বারণ করা হয়েছে মতসজীবীদের। ঝড় কোন দিকে যাচ্ছে সমস্ত কিছুর ওপরেই নজর রাখছে মৌসম ভবন। তবে পশ্চিমবঙ্গে তেমন কোনো বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। যার কারণেই কাহিল দশা দক্ষিণবঙ্গ বাসীদের।