সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

কাশ্মীরের স্বাধীনতা নিয়ে বি’ত’র্কি’ত পো’স্ট করায় KFC সহ একাধিক সংস্থা গুজরাটে বি’ক্ষো’ভে’র মু’খে

কাশ্মীরের স্বাধীনতা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার জেরে হন্ডাই কোম্পানি বয়কটের দরুণ বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ভারতীয়রা। তবে শুধু হুন্ডাই কোম্পানি একা নয়, কাশ্মীর স্বাধীনতা নিয়ে ভারত বিরোধী বক্তব্য করে পাকিস্তানকে সমর্থন করে রোষের মুখে পড়েছে KFC ও কেআইএ মোটর্স। এই দুই সংস্থাও কাশ্মীর নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট করে সোশ্যাল মিডিয়াতে। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গুজরাটে হিন্দুত্ববাদী দল বজরং দল ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে।

কাশ্মীরের স্বাধীনতা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার জেরে হন্ডাই কোম্পানি বয়কটের দরুণ বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ভারতীয়রা। তবে শুধু হুন্ডাই কোম্পানি একা নয়, কাশ্মীর স্বাধীনতা নিয়ে ভারত বিরোধী বক্তব্য করে পাকিস্তানকে সমর্থন করে রোষের মুখে পড়েছে KFC ও কেআইএ মোটর্স। এই দুই সংস্থাও কাশ্মীর নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট করে সোশ্যাল মিডিয়াতে।

ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গুজরাটে হিন্দুত্ববাদী দল বজরং দল ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। উল্লেখ্য কিছুদিন আগে হুন্ডাই সংস্থার তরফ থেকে এ সম্পর্কে একটি বিতর্কিত মন্তব্য করা হয়। সেখানে কাশ্মীরের বিক্ষোভকারীদের ‘শহীদ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।

যদিও ভারতের ক্ষোভের মুখে পড়ে এই সংস্থা সাফাই দেয় তবুও তাদের এদিন বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে। গুজরাটে বিভিন্ন শোরুম এবং রেস্তোরাঁর বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। আহমেদাবাদের সভাপতি জ্বলিত মেহতাও এই তিন সংস্থার বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছেন।

আরো পড়ুন: আইপ্যাকের ভা’ড়া নেওয়া বাড়িতে হা’না পুলিশের, মিললো মা’দ’ক, ধৃ’ত পিকে-র কর্মচারী

তার বক্তব্য এই তিন সংস্থাকে ক্ষমা চাইতে হবে। নতুবা বিক্ষোভ চলতেই থাকবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। উল্লেখ্য 5 ফেব্রুয়ারি দিনটিকে কাশ্মীরে সংহতি দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

পাকিস্তানের কেএফসির তরফ থেকে ওইদিন একটি পোস্ট করে কাশ্মীরের স্বাধীনতার পক্ষে সওয়াল করা হয়। এরপর শুরু হয় বিতর্ক। যদিও বিতর্কে কান্না দিয়ে কেএফসির তরফ থেকে ফের পোস্টে দাবি করা হয়, কাশ্মীর কাশ্মীরীদের জন্য।

এরপর পিৎজা হাট, ওসাকা ব্যাটারিজ, বস ফার্মাসিউটিক্যালসের মতো সংস্থাগুলিকেও অন্যান্য সংস্থার মতোই কাশ্মীরের পক্ষে কথা বলতে দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়াতে। এর ফলে স্বভাবতই বিতর্ক চরমে ওঠে। যদিও কেএফসি সাফাই দিয়ে জানায় দেশের বাইরের সোশ্যাল মিডিয়াতে যে পোস্ট করা হয়েছে তার জন্য তারা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তার পরেও মিটছে না বিক্ষোভকারীদের ক্ষোভ।