সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

বলিউডের বহুল চ’র্চি’ত ডিভোর্স, অভিনেতাদের থেকে কত টা’কা নিয়েছেন তাদের প্রাক্তণ স্ত্রীরা?

আজ রইল বলিউডের কিছু মহা মূল্যবান ডিভোর্সের কাহিনী যা অনেকেরই অজানা। বরাবরই অভিনেতা-অভিনেত্রীদের খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে সাধারণ মানুষের আগ্রহ শেষ থাকে না। আজকে সেই আগ্রহ আরো কিছুটা বাড়িয়ে দিতে রশদ জোগাবে এই খবরটি। আজকে আলোচনা করব এমন কিছু দম্পতিদের নিয়ে যাদের ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে কিন্তু তাঁরা আজও মোটা অংকের খরপোষ নেন।

সইফ আলি খান ও অমৃতা সিংয়ের বৈবাহিক জীবন ১৩ বছরের। পরবর্তী সময়ে তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায় কিন্তু জানা যায় অমৃতা সিং খোরপোষ বাবদ দাবি করেন সইফ আলী খানের অর্ধেক সম্পত্তি এবং নগদ ৫ কোটি টাকা। তবে এখানেই শেষ নয়, সন্তান ইব্রাহিম প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত মাসিক ১ লক্ষ টাকা।

আরবাজ খান ও মালাইকা আরোরার বিয়ের ১৯ বছর পরে ডিভোর্স হয়। তবে মালাইকা খোরপোষ বাবদ দাবি করেন ১০ থেকে ১৫ কোটি টাকা।

হৃত্বিক রোশন ও সুজান খান যাঁরা একে অপরকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন কিন্তু তাদেরও শেষ পর্যন্ত ডিভোর্স হয়ে যায়। তবে শোনা যায় খোরপোষ বাবদ ৪০০ কোটি টাকার দাবি করেছিলেন সুজান খান। কিন্তু এ বিষয়ে ঋত্বিক জানান সম্পূর্ণটাই মিথ্যে। সুজান ৪০০ কোটি টাকা নয় ৩৮০ কোটি টাকা দাবি করেছিলেন।

সঞ্জয় কাপুর করিশ্মা কাপুর তাদেরও বৈবাহিক জীবন খুব একটা সুখকর হয়নি। শেষ পর্যন্ত ডিভোর্স হয়ে যায়। তবে শোনা যায় করিশ্মা কাপুর খোরপোষ বাবদ ১৪ কোটি টাকা চেয়েছিলেন।

ফারহান আক্তারের জীবন কাহিনী অত্যন্ত মর্মান্তিক। বর্তমানে অবশ্য তিনি শিবানী দান্ডেকারের সঙ্গে সুখে দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন কিন্তু তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী অধুনা ভবানী সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। তবে খোরপোষ বাবদ অধুনা মোটা অংকের টাকা এবং ১০ হাজার স্কয়ার ফুটের একটি বাড়ি দাবি করেছিলেন।

এহেন মসলাদার খবরের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কার না ভালো লাগে। এগুলোই হলো আমাদের টেনশন যুক্ত জীবনের হাসির খোরাক।এনার্জি জোগায়।