ঘরের মধ্যে বহুদিন ধরেই অনেক ওষুধ পড়ে থাকে কিন্তু কখনও আমরা খেয়াল করি নাই যে সেই সমস্ত ওষুধে এক্সপায়ারি ডেট আসলে কবে না জেনে অনেক সময় সেই সমস্ত ওষুধ পত্র গুলি আমরা খেয়ে নি, কিন্তু অনেকের ধারণা সেইসমস্ত ঔষধ বিষ, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই আসরে এক্সপায়ারি ডেট পেরিয়ে যাওয়া ওষুধ খেলে কি হতে পারে সে বিষয়ে কোনো ধারণা নেই।
প্রতিবেদনে আমরা সেই সম্পর্কে আলোচনা করব আমরা। যখন আমরা ওষুধ কিনি, তখন সেই ঔষুধের প্যাকেটে অবশ্যই দুটো তারিখ লেখা থাকে, একটা ওষুধ কবে তৈরি হয়েছে সেই তারিখ এবং অন্যটি হলো ওষুধ টি কতদিন পর্যন্ত সঠিক থাকবে তার তারিখ। অর্থাৎ এক্সপায়ারি ডেট পেরিয়ে যাওয়ার মানে ওষুধের গ্যারান্টি আর প্রস্তুতকারক কোম্পানি নেবে না।
ওষুধে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় এবং সেগুলো সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়ে যায় এবং সময়ের সাথে সাথে ওষুধের কার্যকারিতাও কমতে থাকে, যার ফলে ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুরু হতে পারে সেই কারণে মেয়াদের তারিখ ওষুধের ওপর লেখা থাকে যাতে আইনি কোনো ঝামেলায় কোম্পানিকে পড়তে না হয়।
মার্কিন চিকিৎসা সংস্থা AMA,২০০১ একটি পরীক্ষা করেছিল যেখানে ২২ টি ভিন্ন স্বাদের ৩০০০ টি বেছে নেওয়া হয়েছিল এবং যেগুলো এ পরীক্ষা করা হয়েছিল সেই সমস্ত ওষুধের মধ্যে ৮২% ওষুধের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও আরো ৬৬ মাস বাড়িয়ে দেওয়া হয় । বোঝা যায় যে, বেশিরভাগ ওষুধের কাজ ওষুধের প্যাকেটের ওপর লেখা মেয়াদের শেষ তারিখের থেকেও অনেক দিন বেশি চলেছে।
I am sure you must not have seen the clip of a black tiger cub with its mother in wild.
Abundism is a variant of pigmentation, identifiable by enlarged stripes covering a large part of the body of the tiger making it appear melanistic.
Some refer to it as pseudomelanism also. pic.twitter.com/riWORXI50a— Susanta Nanda IFS (@susantananda3) September 20, 2022
কিন্তু মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও সেই ওষুধ খাওয়া ঠিক হবে কিনা সে ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত বিশেষ তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে জানা গেছে যে যে সমস্ত ট্যাবলেট, ক্যাপসুলের আকারে থাকে সেই গুলোর মেয়াদ অনেকদিন পর্যন্ত থাকে। এমনকি এক্সপায়ারি ডেট পেরিয়ে যাওয়ার পরও থাকে। কিন্তু বিভিন্ন সিরাপ এবং চোখের ড্রপ, ইঞ্জেকশন এগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সেগুলো কখনোই ব্যবহার করা উচিত নয়।