ভারতীয় সিনেমা জগতের এক উজ্জ্বলতম নক্ষত্র অমিতাভ বচ্চন। কিন্তু অনেক পরিশ্রম এবং অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে আজ তিনি তার জায়গা করে নিয়েছেন ১৯৭০ সালের জাঞ্জির ছবির মাধ্যমে তার প্রতিভা প্রকাশিত হয় গোটা দেশে তার আগে বেশ কয়েকটি ছবি করলেও সেগুলি ফ্লপ হয়ে গিয়েছিল।
তবে শুধুমাত্র অমিতাভের অভিনয় নয় তার অভিনীত সিনেমায় সেলিম খানের লেখা চিত্রনাট্য তার বহু চরিত্র কে জলজ্যান্ত করে তুলেছিল। সম্প্রতি একটি টিভি চ্যানেলের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সেই সব অতীতের স্বর্ণময় দিনগুলির কথা তুলে ধরেন পরিচালক তথা লেখক সেলিম খান। তিনি সালমান খানের বাবা।
সেলিম খান একজন লেখক এবং পরিচালক হলেও তিনি একজন ভালো অভিনেতা। জাভেদ আখতারের সঙ্গে বেশ কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। ৭০ ও আশির দশকে বলিউডের হিট গল্প এবং চিত্রনাট্য লেখায় তার জুড়ি মেলা ভারছিল। অমিতাভ বচ্চন ছিলেন সেলিমের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
আরো খবর: কোট-প্যান্ট পড়ে অটো-তে চ’ড়ে শ্যুটিংয়ে গেলেন অনুপম খের, কিন্তু কেন?
কিন্তু তারপরেই হঠাৎ করে তাদের সম্পর্কে চির ধরে। সেলিম জানান ও যখন বড় স্টার হয়ে গেল তখন কারো সঙ্গেই যোগাযোগ করত না। যোগাযোগ তো শুধু একতরফা হয় না। বন্ধুত্বের মর্যাদা রাখার দায়িত্ব দুই পক্ষের। কিন্তু সেই যোগাযোগ পালন করেনি অমিতাভ বচ্চন।
এক সময় শুধু অমিতাভ নয় জাভেদ আখতারের সঙ্গেও তার সম্পর্কে চির ধরে। দুজনে আলাদা আলাদা চিত্রনাট্য লিখতে শুরু করেন। অঙ্গারে নাম কাজ্জা জুর্ম পেয়ার কিয়া তো ডরনা কিয়া আউজারের মতো বহু ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন সেলিম খান।