এখনকার দিনে যেখানে প্রশাসনের কর্তব্য নিয়ে সব সময়ই অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা যায় সাধারন মানুষ কে। তাদের প্রয়োজনে পাওয়া যায়না বলেও অনেকেই আক্ষেপ করেন। সেখানে মধ্যপ্রদেশের নিমচ জেলার প্রশাসনের কাজে খুশি সকলে। এক প্রসূতিকে সঠিক সময়ে হাসপাতাল পৌঁছতে সাহায্যের হাত বাড়াতে দেখা গেলো মধ্যপ্রদশের নীমোচ জেলার বিধায়ক ও পুলিশকে। সঠিক সময়ে পৌঁছতে পারায় ওই মহিলা ও তার বাচ্চার প্রাণও বেচেঁ গেলো ওখানের স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতায়।
ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের নীমচ জেলার অন্তর্গত রায়াতপুরা গ্রামে। কয়েকদিন ধরে বৃষ্টির কারণে ওখানকার সমস্ত রাস্তা জলে ভরে যায়। রাস্তা ভালো করে দেখা অব্দি যাচ্ছে না রীতিমত জলে ভেসে আছে গোটা গ্রাম। এমত অবস্থায় ওই গ্রামের একটি মহিলার প্রসব বেদনা উঠলে চিন্তায় পরে যায় সকলে।
তারা অ্যাম্বুলেন্স – এ ফোন করলে অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছতে পারে না অতিরিক্ত জল জমার কারণে। স্বাভাবিকভাবেই ওই মহিলার বাড়ির লোকেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।
नीमच के बेसदा की रहने वाली गीता बाई प्रसव पीड़ा में पुलिया पर पानी होने की वजह से एंबुलेंस नदी के दूसरे पार नही जा सकी ऐसे में उन्हें जेसीबी में बिठाकर सुरक्षित नदी पार कराई गई, किनारे पहुंचने पर उन्हें एंबुलेंस से मनासा सरकारी अस्पताल भेजा गया @ndtv @ndtvindia pic.twitter.com/IJw91C2Yya
— Anurag Dwary (@Anurag_Dwary) August 25, 2022
আর এই পরিস্থিতির কথা ওই জেলার বিধায়ক ও পুলিশকে জানানো হলে তাদের তত্ত্বাবধানে তখনই একটা জেসিবির ব্যাবস্থা করা হয়। এই জেসিবি করেই ওই মহিলাকে সঠিক সময়ে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হয়।
আরো পড়ুন: দেশে ৩ লাখের বে’শি চাকরি দি’য়ে দ্বিতীয় স্থা’নে উ’ঠে এ’লো মুকেশ আম্বানির Reliance
তাতে মা এবং বাচ্চা দুজনারই প্রাণ বাঁচে।আর এই ঘটনায় ওখানকার লোকেরা যথেষ্ট সাধুবাদ জানায় প্রশাসনকে। প্রতিটা জায়গাতেই এভাবেই সাহায্য করা উচিৎ স্থানীয় প্রশাসনের। এই ঘটনা যেনো একটা শিক্ষা দিয়ে গেলো। আর এই ঘটনা টুইটারে দেখার পর নেটিজেনরাও ওখানকার স্থানীয় প্রশাসনকে বাহবা দিচ্ছেন।