টিকটক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরেও অনেক এমন অ্যাপ লঞ্চ হয়েছে ভারতে, যেখানে সেই জনপ্রিয়তাই পেয়েছে মানুষের। মানুষ এখন সেই দিকেই ছুটছে এবং একের পর এক ভিডিও বানাচ্ছে। বিশেষ করে বর্তমান সময়ের যুবসমাজ এই ভিডিও তৈরীর প্রতি আসক্তি নিয়েই ,এই কাজ করছে তারা। কিন্তু ভিডিও বানিয়ে মানুষের জনপ্রিয় হয়ে ওঠার জন্য তাদের কি কি করতে হচ্ছে, সেটা না জানলে বলা মুশকিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার বেলঘড়িয়া টেক্সম্যাকো সাইডিং এলাকায় এক যুবক ট্রেনের ছাদে উঠে টিকটক সংক্রান্ত ভিডিও করছিলেন, আর সেই ভিডিওই শেষ ভিডিও হল তার। ট্রেন লাইনের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেলেন সেই যুবক। পুরে কাঠ হয়ে যাওয়া দেহ নামানো হয় ট্রেন লাইনের উপর থেকে, এখনো ঠিক ভাবে শনাক্ত করা যায়নি দেহ।স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দারুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে সেই এলাকায়।
স্হানীয় সূত্রে জানা যায়, সেই যুবকের সঙ্গে আরও তার বন্ধু-বান্ধব ছিল সেখানে, কিন্তু এত বড় ঘটনার পরে তারা ভয়ে পালিয়ে যায় সেখান থেকে। তবে এই ঘটনার পর রেলের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, রেল সাইডিংয়ে রেলের নিরাপত্তা রক্ষীরা থাকা সত্ত্বেও কিভাবে ঘটল এই ঘটনা? তানিয়ে উঠছে প্রশ্ন।ছেলেটার পরিচয় নিয়ে এখনও কোনো স্পষ্ট তথ্য জানা যায় নি, তবে খোঁজখবর চলছে।