পর্নোগ্রাফি যা একজন মানুষের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষভাবে খারাপ করতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই যে কি কিভাবে এই পর্নোগ্রাফি আমাদের শরীরের ক্ষতি করতে পারে। পর্নোগ্রাফি সম্পর্কে অনেকের মত অনেক থাকতে পারে, কিন্তু সেই ক্ষেত্রে সমস্ত মতকে একেবারে পাশে রেখে আলোচনা করা দরকার যে এর কুপ্রভাব ঠিক কতটা পড়তে পারে।
স্বাভাবিকভাবেই যে জিনিস সবসময় করা হয় সেই জিনিসের একটা পার্শপতিক্রিয়া থাকবেই এবং এই ক্ষেত্রে পর্নোগ্রাফিটাও কিন্তু ব্যতিক্রম নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে যারা পর্নোগ্রাফি দেখে তাদের পক্ষে যৌনজীবন কিন্তু বেশ যন্ত্রণাদায়ক হয়। প্রথম যে সমস্যাটা তৈরি হয় সেটা হল লিঙ্গ শৈথিল্য। স্বাভাবিকভাবে পর্নোগ্রাফির দেখলে পরে যাদের যৌন উত্তেজনা হয় কিন্তু যদি এটা নিয়মিত দেখে তবে কিন্তু শরীরের ক্ষমতাকে কিন্তু একটা মাত্রাতেই ঠিক করে নিয়ে আসে ফলে পর্নোগ্রাফি না দেখলে তার উত্তেজনা আর হবেনা, সে ক্ষেত্রে মিলনের সময় লিঙ্গ শৈথিল্য তার ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি হয়।
বেশি পরিমাণে পর্নোগ্রাফি দেখতে ভালবাসেন তারা সবাই সাবধানে এবং আবডালে একাকিত্বের মধ্যে নিজেদের রেখে দেখতে চান সুতরাং যারা এগুলো দেখতে ভীষণ পছন্দ করে তারা সবসময় চায় সমাজের অন্যান্য লোকের থেকে দূরে থাকতে। এর ফলে একটা একাকিত্বের পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে।
আমাদের আনন্দের ক্ষেত্রে যে হরমোনটি রয়েছে সেটি হল ডোপামিন হরমোন। সুতরাং কেউ শুধুমাত্র পর্নোগ্রাফি দেখে উত্তেজিত হয়ে থাকে তবে তখনই খালি এই হরমোন ক্ষরিত হয় ফলে পর্নোগ্রাফির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। তারা এগুলি দেখতে ভালবাসেন তারা বহু যৌন সঙ্গীর সঙ্গে অনেক সময় সম্পর্কে জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করেন, তার ফলে অনেক সময় বিভিন্ন যৌন সংক্রমণ রোগের লক্ষণ তাদের মধ্যে দেখা যায়।