বৃহস্পতিবার আদালতের নির্দেশের পরই সিবিআই গরুপাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল কে গ্রেফতার করেছেন। এবার এই গরু পাচার মামলায় বিস্ফোরক তথ্য উঠে এসেছে সিবিআই তদন্তে।
ঝাড়খণ্ড থেকে গরু যাবে মালদা, মুর্শিদাবাদ। সেখান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে চলে যাবে বাংলাদেশে। মাঝে সেতুবন্ধন করবে বীরভূম। আর এই ‘করিডর’ ব্যবহারের জন্য বছরে দিতে হবে ২৪ কোটি টাকা।
এনামুল হকের সঙ্গে এই ‘চুক্তি’ করেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। এমনকি যার লিঙ্কম্যান ছিলেন সায়গল হোসেন। জিজ্ঞাসাবাদের পর এনামুল হক এবং সায়গল হোসেনের বক্তব্যে মিল পেয়েছেন গোয়েন্দারা।
আরো পড়ুন: অনুব্রতর পাঞ্জাবির প’কে’টে মা তারার প্রসাদী ফুল, সারাদিন বে’র করে ক’পা’লে ঠেকিয়েছেন
সিবিআই জানতে পেরেছে, ফোনে কথা বলেই ৩ মাস অন্তর অন্তর ৬ কোটি টাকার লেনদেন হত। সিবিআই রিপোর্ট অনুযায়ী, একাধিক কোম্পানি তৈরি করে এই গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করার কারবার চলেছে।
নিরাপদে গরু পাচারের জন্য ‘প্রোটেকশন মানি’ দিতে হত অনুব্রত মণ্ডলকে, এমনই বিস্ফোরক তথ্য জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা।