গরু পাচার মামলায় ইতিমধ্যেই ইডির হেফাজতে রয়েছে বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মন্ডল। ইতিমধ্যেই তাকে দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। তবে অনুব্রত মন্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই দুর্নীতির নানা অভিযোগের কারণে অনুব্রত মন্ডল ও তার মেয়ে সুকন্যা, ও ঘনিষ্ঠদের ব্যাক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
তবে ইডির কথা হল এই মামলা চলাকালীন হেভিওয়েট নেতাদের টাকার যোগান দিত কে? অনেক কষ্টের পর এবার সেই উত্তর খুজে পেয়েছে ইডি। ইডির মতে বীরভূমের একটি থানার অফিসারের একাউন্ট থেকেই আসত টাকা।
কারণ এমন হেভিওয়েট আইনজীবীদের টাকা মেটানোর দায়িত্ব ছিল তার। সেই থানার অফিসারের একাউন্ট থেকেই আসত টাকা। বহুদিন থেকেই এমনটা চালিয়ে আসছেন তিনি। ধারণা করা হচ্ছে এখনও পর্যন্ত ১৫-২০ কোটি টাকা খরচ করেছে কেষ্ট আইনজীবীদের প্রতি।
আরো খবর: মা হতে চলেছেন অজয় দেবগণের মেয়ে! বে’বি’বা’ম্প ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
কিন্তু কেন এই বিপুল পরিমাণ অর্থের জোগান দিচ্ছে সেই অফিসার? ইডির মতে, গরু পাচারের কালো টাকা এখনও সেই অফিসারের একাউন্টে রয়ে গেছে। সেই টাকা দিয়েই আইনজীবীদের খরচ মেটাচ্ছে অফিসার।
২০১৫ সাল থেকেই এই গরু পাচারের গোটা বিষয় নাকি নিয়ন্ত্রন করত সেই অফিসার এমনটাই ইডির ধারণা। তবে এবার সেই অফিসারকে কি তলব করবে ইডি? কারণ সেই অফিসারকে তলব করলে ইডির কাছে আরও নতুন নতুন সব তথ্য আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।