জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থার মধ্যে গোটা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। প্রসবের পর প্রসূতিদের জন্মনিয়ন্ত্রণের অস্থায়ী এবং কার্যকর ব্যবস্থা করা হয় পিপিআইইউসিডির মাধ্যমে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে বুধবার সন্ধ্যায় একথা জানিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় সরকার আয়োজিত জাতীয় পরিবার পরিকল্পনা সম্মেলনে বাংলা পেয়েছে এই পুরস্কার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন ভারত সরকার জাতীয় পরিবার পরিকল্পনা সম্মেলন ২০২২ এ পশ্চিমবঙ্গ ভারতের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে।
এ বিষয়ে তিনি সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন। স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন জন্মহার নিয়ন্ত্রণ করতে এবং একটি সন্তানের সঙ্গে আরেক সন্তানের জন্মের মধ্যে ব্যবধান রাখতে গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা রয়েছে।
আরো পড়ুন: প্রবীণ নাগরিকদের ভা’লো খবর দি’লো রেল, রেল টিকিটে মিলবে ছা’ড়, ত’বে সবাই পাবেন না
কিন্তু সন্তান জন্মের পর শিশুকে স্তন্যপান করানোর জন্য প্রসূতিদের গর্ভ নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ খাওয়ার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। গ্রামে গঞ্জে বহু ক্ষেত্রে মহিলারা বারবার অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। অবাঞ্ছিত গর্ভ নষ্ট করতে গিয়ে অনেক সময় মহিলাদের মৃত্যু হচ্ছে।
In the National Family Planning Summit, 2022 organised by the Govt of India, West Bengal has won the second prize for exemplary performance in PPIUCD services among all states in India.
My heartiest congratulations to all.— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) July 27, 2022
এই পরিপ্রেক্ষিতে পিপিআইইউসিডি অনেক কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এই ব্যবস্থা প্রসব উত্তর সরকারি উদ্যোগ যা অনেকটাই সুরক্ষিত। ইতিমধ্যে চীন, মেক্সিকো, মিশরে জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে।