জনসমাজে প্রাচীনকাল থেকেই অনেক কিছু রীতিনীতি আছে যেগুলো অনেক সময় আমাদের বোঝার মত হয়ে ওঠে না, কারণ প্রাচীনকালে যে সমস্ত মানুষেরা অশিক্ষিত পর্যায়ে ছিল, তারাই এই সমস্ত রীতিনীতির পেছনের কারণগুলো সব দেখতে পেত না তাদের নিয়ম ছিল তাদের পূর্বপুরুষেরা এই নিয়ম মানতেই তাই তারাও মানবেন। কিন্তু, এই নিয়মের পিছনে আসলে কী রহস্য রয়েছে তা কখনই তারা জানতে আগ্রহী ছিলেন না।
স্বাভাবিকভাবেই সমস্ত নিয়মকানুনের পিছনেই অবশ্যই কোন না কোন কারণ রয়েছে, তেমনি এরকমই একটি নিয়ম-কানুনের কথায় আজকে বলা হচ্ছে। সেটা হল মেয়েদের পায়ের নূপুর পড়ার বিষয়টি। অনেক মেয়েরাই পায়ে নূপুর পড়তে ভীষন ভালবাসে, তার সঙ্গে এটা বলা যায় যে নূপুর একপ্রকার পায়ের সৌন্দর্য তৈরি করে।
বর্তমানের নূপুর পরার ব্যাপারটি অনেকাংশে কমে গেছে। তবে প্রাচীনকালে এই নূপুর পরার রীতিনীতিতে খুব মানতো সকলে এবং এই রীতিনীতির পিছনে রয়েছে একটি কারণ। স্বাভাবিকভাবেই বিভিন্ন ধাতুর গয়না আমাদের শরীরের অনেক স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো।
আরো পড়ুন: রাজ্যে ডিজিটাল লকার চা’লু করলেন মুখ্যমন্ত্রী, কি কি সুবিধা পাওয়া যা’বে জেনে নিন
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সকলেই নূপুর পড়ে থাকেন, তবে এই রূপো ধাতুটি হলো শরীরের পক্ষে উপকারী বিষয়। বলতে গেলে শরীরে এই ধাতু থাকলেও অনেক অংশের নেগেটিভ এনার্জিকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। এই ধাতু শরীরে শুধুমাত্র যে নেগেটিভ এনার্জি কে দূরে রাখে তা নয়, তার সঙ্গে সঙ্গে পায়ের ব্যথা পিঠের ব্যথায় এই জিনিসগুলো কমাতে সাহায্য করে।