সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

মা’ত্র ৩০ বছর বয়সের মধ্যেই সা’ফ’ল্য পে’তে চান? তবে রা’শি হিসেবে এই ম’ন্ত্র পড়ুন

বৈদিক শাস্ত্র মতে প্রতিটি রাশির জাতক ও জাতিকাদের সেই রাশি বিশেষে কিছু মন্ত্র থাকে, যা তারা রোজ পাঠ করলে তাদের জীবনে অনেক সমস্যা কেটে যায়, অনেক বেশি পরিমাণে তারা সফল হতে পারেন। শুধু তাই নয়, বৈদিক অ্যাস্ট্রোলজির উপর লেখা এই সব মন্ত্র নিয়ে একাধিক বই রয়েছে এই প্রবন্ধ গুলিতে আলোচিত মন্ত্রগুলি উচ্চারণ করার সময় আমাদের আশেপাশে পজিটিভ শক্তির মাত্রা এতটা বেড়ে যায় যে শরীর এবং মস্তিষ্ক তো চাঙ্গা হয়ে ওঠেই, সেই সঙ্গে কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়, সেই সঙ্গে মনের মতো চাকরি মেলে এবং ছোট-বড় সব ইচ্ছা পূরণ হতেও সময় লাগে না। তাই নিজের সাফল্যের জন্য এই মন্ত্র গুলি পাঠ করুন।

১. মেষরাশি: বিশেষজ্ঞদের মতে এই রাশির জাতক-জাতিকাদের সফলতার চাবিকাঠি লুকিয়ে রয়েছে যে মন্ত্রটির অন্দরে, সেটি হল- “ওম ইং ক্লিং সোয়াহা”। আর এই মন্ত্রটি যদি প্রতিদিন সকালে উঠে ১০৮ বার পাঠ করা হয় তাহলে অনেক সুফল পাওয়া সম্ভব।

২. বৃষরাশি: এই রাশির জাতকদের জন্য “ওম হ্রিম ক্লিং শ্রিং”, এই মন্ত্রটি প্রতিদিন ১০৮ বার পাঠ করতে হবে । তাহলেই দেখবেন জীবনের অনেক সমস্যা কমে গেছে। আসলে এই মন্ত্রটি পাঠ করার অভ্যাস করলে কর্মজীবনে সফলতার স্বাদ পেতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি সামাজিক সম্মানও বৃদ্ধি পায় চোখে পরার মতো।

লোকাল ট্রেনের সিটে একসঙ্গে কয়জন বসতে পা’রে? কি বলছে রেল?

৩. মিথুনরাশি: এই রাশির অধিকারীরা একটু দেরীতে সাফল্য পেতে থাকেন। কিন্তু কম সময়ে যদি ৩০ বছরের আগেই যদি সফলতার চূড়ায় উঠতে চান, তাহলে প্রতিদিন “ওম শ্রিং ইং সোয়াহা”, এই মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না। প্রতিদিন ১০৮ বার এই মন্ত্রটি জপ করলে বাস্তবিকই কিন্তু জীবনের ছবিটা বদলে যেতে সময় লাগে না। তাই এই মানব জীবনকে যদি আনন্দে ভরিয়ে তুলতে চান, তাহলে এবার থেকে কী করা উচিত, বুঝে নিন ভালো করে।

৪. কর্কটরাশি: এই রাশির যারা জাতক জাতিকার রয়েছেন তারা “ওম আং ক্লেং শ্রিং”, এই মন্ত্রটি প্রতিদিন ১০৮ বার পাঠ করতে হবে। এই মন্ত্রটি পাঠ করা মাত্র গৃহস্থের প্রতিটি কোণায় পজেটিভ শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে উঠতে সময় লাগে না। আর এমনটা যখন হয়, তখন মনের সব ইচ্ছা পূরণ হয় চোখের নিমেষে।

৫. সিংহরাশি: বিশেষজ্ঞদের মতে এই রাশির জাতক-জাতিকরা পরিশ্রমী ও একরোখা হন। বেজায় লড়াকু মানসিকতা হওয়ার জন্য যে কোনও বাঁধা পেরিয়ে সফলতার স্বাদ পেতে এমনিতেই এদের বেশি দিন অপেক্ষা করতে হয় না। তার উপর যদি “ওম হ্রিং শ্রিং সোয়াহা”, এই মন্ত্রটি এরা নিয়মিত জপ করতে পারেন, তাহলে অল্প সময়েই নিজের কার্য সিদ্ধি করতে পারবেন।

৬. কন্যারাশি: প্রতিদিন সকালে উঠে শান্ত মনে “ওম শ্রিং ইং সোয়াহা”, এই মন্ত্রটি এদের কম করে ১০৮ বার পাঠ করতে হবে। এমনটা করলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা এতটা বৃদ্ধি পাবে যে বুদ্ধির ধার বাড়বে চোখে পরার মতো। আর বুদ্ধি বাড়লে কর্মক্ষেত্রে সফলতা পেতেও যে বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে না।

৭. তুলারাশি: এই রাশির অধিকারীরা যদি প্রত্যহ ” ওম হ্রিং ক্লিং শ্রিং”, এই মন্ত্রটি জপ করেন তাহলে চটজলদি সফলতা লাভ করতে সক্ষম হবেন। সেই সঙ্গে হয়ে উঠবেন অনেক টাকার মালিক ও। তাই নিয়মিত এক মনে “ওম হ্রিং ক্লিং শ্রিং”, এই মন্ত্রটি জপ করুন।

৮. বৃশ্চিকরাশি: এই রাশির জাতক জাতিকাদেরমধ্যে যেকোনো কাজ নিয়ে একটা মরিয়া হয়ে ওঠার প্রবণতাদেখা যায়। আর তাই সফলতা এবং এদের মাঝে কেউ এলে তাঁকে পিষে দিয়ে সামনে এগিয়ে যায় এই রাশির জাতক- জাতিকারা। তাই কম সময় সফলতার স্বাদ পেতে এদের কোনও মন্ত্রের প্রয়োজন নেই। কিন্তু তবু যদি প্রশ্ন করেন, তাহলে উত্তরে বলবো “ওম আং ক্লেং সোয়াহা”, এই মন্ত্রটি জপ করলে কর্মক্ষেত্রে এদের অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠতে সময় লাগবে না।

৯. ধনুরাশি: “ওম হ্রিং ক্রিং সোয়াহা”, এই মন্ত্রটি নিয়মিত এদের ১০৮ বার পাঠ করতে হবে, তবেই মিলবে সফলতার সন্ধান।

১০. মকররাশি: এই রাশির হাতকড়া বেশ শান্ত স্বভাবেরও হলেও নিজের কাজ সম্পর্কে এরা এতটাই সিরিয়াস যে নিজের কাজতে সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে পছন্দ করেন। তাই আজ না হয় কাল, এরা সফল হনই। কিন্তু যদি মন্ত্রের কথা জিজ্ঞাস করেন, তাহলে বলতে হয়, মকররাশির জাতক-জাতিকারা পরিশ্রম করার পাশাপাশি যদি নিয়মিত ১০৮ বার “ওম আং ক্লিং হ্রিং শ্রিং সোয়াহা”, এই মন্ত্রটি পাঠ করা শুরু করেন, তাহলে উপকার মিলতে সময় লাগে না।

১১. কুম্ভরাশি: এই রাশির জাতকদের জন্য “ওম হ্রিং আং ক্লিং শ্রিং”, এই মন্ত্রটি যদি এরা প্রতিদিন পাঠ করতে পারেন, তাহলে জীবনের সব বাধা বিপত্তি কাটিয়ে উঠতে পারবেন বলে মনে করা হয়।

১২. মীনরাশি: এই রাশির জাতক জাতিকাদের প্রতিদিন সকাল সকাল উঠে শান্ত মনে “ওম হ্রিং ক্লিং সোয়াহা”, এই মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না। এবং টানা এক মাস এই মন্ত্রটি পাঠ করতে হবে, তাহলেই দেখবেন সুফল মিলতে শুরু করেছে।