সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

যাদের হাতে “M” চিহ্ন আ’ছে তাদের এই নির্দিষ্ট বয়সের পরেই ভা’গ্যে’র চা’কা ঘু’র’বে

সেই প্রাচীন কাল থেকে হস্তরেখা অনুযায়ী মানুষের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে আসছে। জ্যোতিষীরা বলে থাকেন জন্মের সময় শিশুর হস্তরেখা তৈরি হয়ে যায়। বিভিন্ন মানুষের হাতের রেখা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। শুধুমাত্র মানুষের ভবিষ্যৎ নয় তাদের স্বভাব পর্যন্ত বোঝা যায় এই হস্তরেখায়। হস্তরেখা বিদ্যা অনুযায়ী কারোর হাতে যদি এম আকৃতি চিহ্ন থাকে তবে হঠাৎ তাদের ভাগ্য পরিবর্তিত হয়। সম্পদ এবং প্রাচুর্যের দিক থেকে তারা বিত্তশালী হয়ে থাকেন।

যদি কারোর হাতের তালুতে এম চিহ্ন থাকে, তবে সেই ব্যক্তি জন্মগতভাবে অত্যন্ত প্রতাপশালী হয়ে থাকেন। জীবনে যেকোনো উদ্যোগ ও দায়িত্ব নিতে পারেন তারা। খুব সহজেই জীবনে এগিয়ে যেতে পারেন। হাতে যদি এই চিহ্ন থাকে তবে জাতক জাতিকার গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান অত্যন্ত শুভ থাকে। এছাড়া অন্যকে নেতৃত্ব দানের ক্ষমতাও থাকে তাদের মধ্যে।

রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও কোন উচ্চ পদে পৌঁছানোর সম্ভাবনা থাকে তাদের মধ্যে। এই চিহ্ন যাদের রয়েছে তারা বেশ চিন্তাশীল এবং কল্পনা শক্তিপ্রখর হয়ে থাকে। সাধারণত দার্শনিক চিন্তাবিদ কিংবা শিল্পী ও বক্তা হয়ে থাকেন তারা। এই ব্যক্তির কখনো অর্থের অভাব হয় না। বিশেষ করে ৩০ বছরের পর তারা অত্যন্ত সাফল্য লাভ করেন। এছাড়া পৈত্রিক সম্পত্তির মালিক হয়ে থাকেন তারা।

আরো খবর: সারদা মা হলেন করুনার এক অপার সাগর, তিনি বলতেন সকলেই তাঁর সন্তান

জীবন সঙ্গীর কাছ থেকেও প্রচুর ভালবাসা ও সহায়তা পান। এরা অপরের সঙ্গে খুব ভালোভাবে মিশে যেতে পারেন। এই চিহ্ন ধারী ব্যক্তিদের জীবনে নানান প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হলেও তারা হাসিমুখে সব কাটিয়ে দিতে পারেন। উচ্চতার শিখরে পৌঁছে যান এম চিহ্নযুক্ত হস্তরেখাধারীরা। আপনার বা পরিচিত কারোর হাতেও কি রয়েছে এমন চিহ্ন?