চন্দন কাঠের গন্ধ শুঁকতে কার না ভাল লাগে। চন্দনের তৈরি বডি স্প্রে,সাবান সবারই বেশ পছন্দের।এর চাহিদা পুরো ভারতে ছড়িয়ে রয়েছে।তবে শুধু চন্দন কাঠই নয়, চন্দন গাছের চাহিদাও ব্যাপক।
আপনার বাড়িতে যদি এই গাছ থাকে তবে আপনি কিছুদিনের মধ্যেই হয়ে যেতে পারেন কোটিপতি।চন্দন গাছের উপযুক্ত কাঠ বিক্রি হতে সময় নেয় ১২ বছর।
পৃথিবীর সব থেকে দামি গাছের মধ্যে চন্দন গাছ অন্যমত।হরিয়ানায় এক কৃষক এই গাছের সাথে যুক্ত থেকে কয়েক কোটি টাকা অর্জন করেছেন।আজকের লেখায় চন্দন গাছ সম্পর্কে কিছু তথ্য শেয়ার করব যা আপনাদের কাজে লাগতে পারে।
আরো পড়ুন: আপনার কি শনির দ’শা চ’ল’ছে? দেবতাকে খু’শি করতে মানুন এই নিয়মগু’লো
১। চন্দন গাছের চাষ করার জন্য বেশি জলের প্রয়োজন হয়না,তার ফলে যেকোনো নিচু জমিতে এই গাছ চাষ করা যেতে পারে।
২। শুধুমাত্র চন্দন গাছ চাষ করলে হবেনা এর সাথে একটি অন্য গাছ ও চাষ করতে হবে এবং দুটির যত্ন একসাথে করতে হবে।
৩। গাছটি পূর্ণতা পেতে সময় নেয় ১২ বছর এরপর গাছটি বিক্রি করলে আপনি ৫ থেকে ৬ লক্ষ আয় করতে পারবেন।
৪। চন্দন কাঠ কিন্তু দেশের বাইরে বিক্রি করার কোন আইন নেই। আপনি একমাত্র দেশ সরকারের কাছেই এই কাঠ বিক্রি করতে পারেন।
৫। এই গাছে যেমন লাভ আছে তেমনি খরচ ও বেশি।প্রতি চারা কিনতে খরচ হবে ৫০০ টাকা। ৬। চন্দন কাঠ খুব বেশী তাপমাত্রাতে ভাল হয়না।সাধারনত ৫ থেকে ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা চন্দন গাছের জন্য উপযুক্ত।