প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফ থেকে আদালতকে জানানো হয়েছে নতুন তথ্য, যেখানে বলা হয়েছে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ৬০ হাজার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। আদালতের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষাকে উল্লেখ করে ২০১৬ এবং ২০১৯ সালে যে নিয়োগ হয়েছিল সেই সমস্ত নিয়োগ হওয়া শিক্ষকদের সমস্ত তথ্য প্রকাশ করার।
আদালতের পক্ষ থেকে সেই নিয়োগের পুরো প্যানেল প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০১৪ সালে মোট 23 লক্ষ চাকরিপ্রার্থী টেটের আবেদন করেছিলেন, পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২১ লক্ষ প্রার্থী, নিয়োগ করা হয়েছিল ৬০ হাজার প্রার্থীকে।
এর পরবর্তীকালে অভিযোগ ওঠে এই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ইতিমধ্যেই নিয়োগ করা চালু হয়ে গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফ থেকে গত সোমবার ছিল ইন্টারভিউ এবং শংসাপত্র যাচাইয়ের প্রথম ধাপ। ২০১৪ সালে শেষবারের মতো টেট পরীক্ষা হয়েছিল, চাকরি প্রার্থীরা অভিযোগ করেছিলেন, সেই প্রশ্নপত্রে ছটি প্রশ্ন ভুল ছিল।
প্রশ্ন উঠেছিল ২০১৬ এবং ২০১৯ সালের মেধা তালিকা নিয়ে যদিও এখনও পর্যন্ত সেই সমস্ত অভিযোগের উত্তর এখনো কেউই পাননি। অবশেষে আবার শুরু হতে চলেছে নিয়োগ যদিও এবার সেই প্রক্রিয়া হবে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী। কিভাবে নিয়োগ করা হবে সে সম্পর্কে জানাতে হবে আদালতকে।