একদিকে রান্নার গ্যাসের দাম ছ্যাঁকা দিচ্ছে, অন্যদিকে তেলের দাম নিয়ন্ত্রণ করে মধ্যবিত্তের স্বস্তির ব্যবস্থা করল মোদি সরকার। গতকাল দিনের শুরুতেই গ্যাসের দাম এক ধাক্কায় পঞ্চাশ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হয়।
যা নিয়ে কার্যকর দেশ জুড়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয় বিরোধীরা। তবে ভোজ্য তেলের দাম অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে সরকার। এটাই স্বস্তির।
খাদ্য মন্ত্রকের তরফ থেকে একটি জরুরী বৈঠক ডেকে ভোজ্য তেল প্রস্তুত কারক সংস্থাগুলিকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনা করে তেলের দাম কমানোর বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রকে তরফ থেকে নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয়েছে বিভিন্ন ভোজ্য তেলের এমআরপি এবার বদল করা হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের এই বইটাকে বেশ কয়েকটি তেল বিক্রয়কারী সংস্থা দাম কমানোর প্রসঙ্গে সম্মতি জানিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমান সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে লিটার প্রতি তেলের দাম কুড়ি টাকা পর্যন্ত কমানো যেতে পারে। বর্তমানে বেশ কিছু দেশের কাছে ভোজ্য তেলের বিপুল পরিমাণে স্টক রয়েছে তাই দামের ক্ষেত্রে পতন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
আবার উৎপাদিত সয়াবিন বাজারে আসতে চলেছে। বেশকিছু রান্নার তেলের পেটের দাম ১৫ থেকে ২০ টাকা হারে সস্তা হয়ে গেছে। ভবিষ্যতে দাম আরো কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।