সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

দীঘায় জা’লে ধ’রা পরলো দৈত্যাকার মাছ, দাম শু’ন’লে আ’তঁ’কে উঠবেন

দীঘার সমুদ্র সৈকত থেকে উদ্ধার করা হল বিশাল আকৃতির একটি মাছকে। প্রায় আট কুইন্টাল ওজনের একটি শংকর মাছকে উদ্ধার করেছেন এদিন মৎস্যজীবীরা। মাঝ সমুদ্রের মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়েছে এই মাছটি। প্রায় ৪০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়েছে এই বাঘা শংকর মাছ। মাছটিকে দেখার জন্য স্থানীয় এবং পর্যটকদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। এত বিশাল আকৃতির শংকর মাছ এর আগে দেখেননি অনেকেই।

 *দীঘার মোহনার মাছ ব্যবসায়ী রোহিনী নন্দন খাঁড়ার শ্রী- ৪ নম্বর ট্রলারে বিশাল আকৃতির শঙ্কর মাছটি ধরা পড়ে। আজ সকালে দিঘার মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে মাছটি বিক্রির জন্য নিয়ে আসা হয়। মাছটি দেখে হইচই পড়ে যায়। বড়সড় চেহারার মাছটি  দেখার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়, স্থানীয় মানুষদের পাশাপাশি ভিড় জমান বহু পর্যটকও।

দীঘার মোহনার মাছ ব্যবসায়ী রোহিনী নন্দন খাঁড়ার শ্রী- ৪ নম্বর ট্রলারে বিশাল আকৃতির শঙ্কর মাছটি ধরা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই বিশাল আকৃতির মাছ আসলে বিরল প্রজাতির একটি মাছ। যে মাছ দেখার জন্য সমুদ্র সৈকতে ভিড় জমান স্থানীয় মানুষেরা। মাছটিকে মোহনায় আনার পর তাকে মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে বিক্রি করা হয়েছে। মাছটিকে দেখে মুহূর্তের মধ্যে হইচই পড়ে যায় ওই এলাকায়। এই মুহূর্তে দীঘাতে যারা ঘুরতে গিয়েছেন, তারা এমন বিশাল আকৃতির মাছ দেখে খুশিই হয়েছেন।

বাঘা শংকর মাছ এই মুহূর্তে তেমন ভাবে দেখা যায় না। কাজেই বিরল প্রজাতির এই বিশাল আকৃতির মাছ মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়তেই কার্যত হইচই পড়ে যায় মৎস্যজীবী মহলে। ওই শংকর মাছ ছাড়া ওয়েবিনারো একটি বিরল প্রজাতির মাছ মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। ওই বিরল প্রজাতির মাছটি ২৫ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছেন এক ব্যবসায়ী। অপরপক্ষে শংকর মাছটি কিনে নিয়েছে কলকাতার সান এন্ড কোম্পানি। ৪০ হাজার টাকার বিনিময়ে কেনা হয়েছে ওই শংকর মাছ।

 *ব্যবসায়ীরা জানান, শঙ্কর মাছ এখানকার স্থানীয় বাজারে সেভাবে বিক্রি হয়না। এ ধরণের মাছ রপ্তানিও করা হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে।

মৎস্য ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, শংকর মাছ এখন আর সেভাবে বিক্রি হয় না। স্থানীয় বাজারে সাধারণত এই মাছের চাহিদা তেমনভাবে নেই। কিন্তু রপ্তানি করা হয় এই মাছ। দীঘায় যারা ঘুরতে গিয়েছিলেন, তারা বিরল প্রজাতির এমন বিশাল আকৃতির মাছ দেখার সুযোগকে উপরি পাওনা হিসেবে মানছেন।