সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

হটাৎ করেই গা’য়ে কাঁ’টা দিয়ে উঠলো মনামীর! কিন্তু কেনো?

যেকোনো বাঙালিকে যদি জিজ্ঞেস করেন প্রথম ইংরেজি সিনেমা আপনি কি দেখেছেন, উত্তর আসবে জুরাসিক পার্ক অথবা টাইটানিক। ছোটবেলায় জুরাসিক পার্ক দেখার মধ্যে অন্য একটি রোমাঞ্চ কাজ করতো। একটু বড় হতে না হতেই বাঙালির ঘরে ঘরে চলেছিল হ্যারি পটার। কিন্তু এই সবকিছুর ঊর্ধ্বে রয়েছে টাইটানিক। আজও যখন এই সিনেমাটি টিভির পর্দায় দেয়, তখন চ্যানেল ঘোরানো তো দূরের কথা, ছোট থেকে বড় সকলেই গোগ্রাসে খেতে খেতে দেখতে থাকেন এই সিনেমাটিকে।

আজও অসামান্যা সুন্দরী নায়িকার অসাধারণ সেই অভিনয় আমাদের মুগ্ধ করে, আজও বহু নারীর বুকে রয়েছেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওর মত স্বপ্নের পুরুষের ছবি। সিনেমার অন্তিম লগ্নে যখন স্বপ্নের জাহাজ আস্তে আস্তে ডুবে যাচ্ছিলো গভীর সমুদ্রে, সেই বেদনাদায়ক দৃশ্য আজও আমাদের চোখে জল এনে দেয়। তবে সিনেমার পাশাপাশি সিনেমার একটি গান আজও আমাদের মুগ্ধ করে দেয়। ক্যামেরণ ডিয়াসের গলায়, মাই হার্ট গোস অন, গানটি ভীষণভাবে সাড়া ফেলে দিয়েছিল মানুষের মনে।

আজ এতো বছর পর আরও একবার এই গানটির কথা মনে করে রোমাঞ্চিত হলেন অন্যতম নায়িকা মনামি ঘোষ। সম্প্রতি একটি শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন তিনি। শুটিং এর মাঝখানে কিছু মুহূর্তের একটি ভিডিও আপলোড করেছিলেন নিজের ইনস্টাগ্রাম পেজে। আবহে রেখেছিলেন টাইটানিকের সেই গানটি।

সমুদ্রের মতো নীল শাড়ি, গোলাপি রঙের স্লিভলেস ব্লাউজ এবং চুলে রয়েছে সাদা ফুল, হাতে কফির কাপ। নেপথ্যে চলছে টাইটানিকের বিখ্যাত গান। ভিডিওটি পোস্ট করে অভিনেত্রী লিখেছেন, যতবার এই সুর শুনে আজও আমার সারা শরীরে কাঁটা দিয়ে ওঠে।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি শুটিংয়ের ব্যস্ততাও থেকে কিছুটা অবসর নিয়েছেন তিনি। বিখ্যাত নাচের একটি রিয়েলিটি শোতে বিচারকের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল তাকে। অনুষ্ঠানটি শেষ হয়ে যাওয়ার পর আপাতত বাড়িতেই ছুটি কাটাচ্ছেন মনামি ঘোষ।