সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

কাজিরাঙা জাতীয় অরণ্য স’ম্প’র্কে কিছু বি’শে’ষ ত’থ্য, জানলে একবার অবশ্যই যেতে চাইবেন!

আসামের কাজিরাঙা জাতীয় অভয়ারণ্যের কথা মোটামুটি সকলেই জানেন। বন্যপ্রেমী মানুষজনদের অন্যতম গন্তব্যস্থল এই স্বপ্নের অরণ্য। ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট অন্তর্ভুক্ত করেছে এই অরণ্যটিকে। এই অরণ্যকে ঘিরে রয়েছে এমন অনেক রহস্য যা অনেকেই জানেন না। আজকের এই প্রতিবেদনে জেনে নিন কাজিরাঙ্গায় ঘোরবার জন্য আর কি কি তথ্য জানা প্রয়োজন।

১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই বনাঞ্চল। পরে ১৯৭৪ সালের এটি জাতীয় অরণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ২০০৭ সালে টাইগার রিজার্ভ হয়ে ওঠে। আসামের নগাও গোলাঘা এবং সনিৎপুর প্রভৃতি অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত। কোহরা এবং বোকাখাত থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই অভয়ারণ্য! শুধুমাত্র উত্তর পূর্ব ভারত নয়, সমগ্র ভারতবর্ষের একেবারে শেষ অংশ।

ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার প্লাবনভূমির মধ্যে অবস্থিত এই এলাকা। বিশ্বের অন্যতম সেরা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য যেখানে একসিংওয়ালা গন্ডার সংরক্ষণ করা হয়। এখন এই গন্ডারের সংখ্যা বিলুপ্ত হতে হতে ২৬১৩ তে এসে ঠেকেছে।

আরো খবর: মঙ্গলবারের এই টো’ট’কা আপনাকে ঋণ থেকে মুক্তি দিতে স’ক্ষ’ম, কি করতে হবে জানুন

এছাড়া এখানে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার ভারতীয় বুনো মহিষ ভারতীয় হাতি এবং ইস্টার্ন ডিয়ার। কাজিরাঙা জাতীয় অরণ্য হলো বিপন্ন। গীবন বিশ্বের সবচেয়ে বিপন্ন প্রাইমেটদের মধ্যে একটি। এই অভয়ারণ্যেই রয়েছে জলগঙ্গা নদীর ডলফিন।

তারা শ্রেণীবদ্ধভাবে এখানে অবস্থান করে। কাজিরাঙা জাতীয় অরণ্য আবাসিক এবং পরিযায়ী উভয় পাখিদের জন্য সবচেয়ে সুরক্ষিত ৪৭৮ রকম পাখি এখানে বসবাস করে। ২৫ রকমের প্রজাতি বিপন্নতার মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এছাড়া বেঙ্গল ফ্লোরীকান নামের এক বিশেষ প্রজাতির জীব এখানেই সংরক্ষিত রয়েছে।