সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

আ’ত্ম’ঘা’তী চাকরিপ্রার্থীর সুইসাইড নো’টে কো’নো এক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের না’ম!

একটা সময় গ্রুপ ডি র জন্য টাকা ঘুষ দিয়েও মেলেনি চাকরি, তার জন্যই কোন পথ খুঁজে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত আ’ত্ম’হ’ত্যা’র পথ বেছে নিয়েছিলেন লালগোলার আবদুল রহমান । আ’ত্ম’হ’ত্যা’র আগে একটি সুইসাইড নোট লেখে গিয়েছিল সে, আর সেখানেই কোনো এক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ ছিল। কোনো এক পার্থ চট্টোপাধ্যায় টাকা নিয়েছিল বলেও উল্লেখ রয়েছে চিঠিতে।

এই চিঠি সামনে আসতেই লালগোলা থানা মৃ’তে’র বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছিল, এমনকি আদালতে সিবি আই তদন্তের কথাও উঠে আসে। এবার শেষ পর্যন্ত আদালতের পক্ষ থেকেই এই বিষয় নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

ঘটনাটি ঘটেছিল 2022 সালের সেপ্টেম্বর মাসে, জানা যায় গ্রুপ ডি চাকরির জন্য আব্দুর রহমান ৬ লক্ষ টাকা দিয়েছিল, কিন্তু সেই টাকা দিয়েও চাকরি মেলে নি তার। শেষ পর্যন্ত অবসাদগ্রস্থ হয়ে আ’ত্ম’হ’ত্যা’র পথ বেছে নেয় সে। আ’ত্ম’হ’ত্যা’র পরেই যখন তার দেহ উদ্ধার করা হয়, তার ঘর থেকে একটি সুইসাইড নোট পাওয়া যায়।

আরো খবর: তুরস্কের ভূমিকম্পের রে’শ কাটতে না কাটতেই কেঁপে উ’ঠ’লো সিকিম, উত্তরবঙ্গ জু’ড়ে আ’ত’ঙ্ক

যেখানে কোনো এক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে টাকা নেওয়ার। এরপর থেকেই শুরু হয় রাজনৈতিক তরজা, পুলিশি তদন্ত শুরু হয় এবং এই বিষয়টিকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতা হাইকোর্টে। তদন্তের প্রথমেই দিবাকর কনুইকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই আব্দুর রহমানকেই দোষী সাব্যস্ত করে লালগোলা থানার পুলিশ।

কিন্তু ঘটনা এখানেই থেমে থাকে না কারণ এর পরেই সিবিআই তদন্তের ডাক ওঠে। বিষয়টিকে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বেঞ্চের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই মামলার শুনানি হয় সোমবার। আর সেখানেই বিচারপতি শেষ পর্যন্ত সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়।