সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

ভু’ল করেও এই নদীর জল কেউ ছুঁ’য়ে দেখেন না, দেশের “অভিশপ্ত” নদীর ইতিহাস জানুন

আমাদের গোটা দেশের নানান প্রান্তে নানা নদী বয়ে গেছে। আর সেই নদী গুলির নানা রকমের নামও রয়েছে। কোথাও একটা নদী গঙ্গা নামে পরিচিত, কোথাও আবার যমুনা নামে পরিচিত, আবার কোথাও ভাগীরথী, মহানন্দা, ইচ্ছামতী, বিদ্যাধরী, দামোদর, রূপনারায়ণ, কংসাবতী প্রভৃতি।

এছাড়াও অনেক নামের নদীর কথা আমরা জানি। আর এই নদী গুলির মধ্যে প্রধান নদী হলো গঙ্গা নদী। এই নদীকে আমাদের ভারতে খুব পবিত্র নদী বলে আখ্যা দেওয়া হয়। যেকোনো শুভ কাজ করতে এই নদীর জলে স্নান করে যায় অনেকেই।

এদেশের মানুষের বিশ্বাস গঙ্গার জল এতটাই পবিত্র যে অন্য অপবিত্র জিনিসে এই নদীর জল ছড়িয়ে দিলে সেই জিনিসটাও পবিত্র হয়ে যায়। তবে দেশে এমন এক অভিশপ্ত নদীও রয়েছে যার সংস্পর্শে কেউ আসতে চায় না।
অনেক অজানা রহস্য লুকিয়ে রয়েছে এই নদীর সঙ্গে। কিন্তু দেশের বহু মানুষ এই নদী সম্পর্কে জানে না।

আরো খবর: ভারতের আকাশসী’মা’য় ঢুকে ঘো’রা’ঘু’রি করলো পাক বিমান, কিন্তু কেন?

ভারতবর্ষের এই অভিশপ্ত নদীটির নাম কর্মনাশা। উত্তর ভারতের উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এই নদীটি। এই নদীটিকে এতটাই অপবিত্র বলে মনে করে ওখানের স্থানীয় মানুষেরা যে, এটির জল ব্যাবহার করতেও ভয় পায় মানুষ।

এই নদী মানুষের কর্ম ধ্বংস করতে পারে বলে মনে করেন উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের মানুষরা। তাদের বিশ্বাস, যে মানুষ এই নদী স্পর্শ করবে সে সর্বহারা হবেন।

তাই তারা না এই নদীতে স্নান করেন না এই নদীর জল ব্যবহার করেন। উত্তরপ্রদেশের এই নদীটি বারানসি ও গাজীপুরের মধ্যে দিয়ে গিয়ে বিহারের বক্সারের কাছে পৌঁছে গঙ্গায় মিলিত হয়েছে।