সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

অ’না’স্থা রূ’খ’তে ন’য়া রণ’কৌশল! জেলা নে’তৃ’ত্বের নি’র্দে’শে প’দ’ত্যা’গ প্রধানে’র

অনাস্থা রূখতে নয়া রণকৌশল! জেলা নেতৃত্বের নির্দেশে পদত্যাগ প্রধানের

মালদা,১৬ সেপ্টেম্বর: তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েতের অনাস্থা রূখতে নয়া রণকৌশল জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বদের। আড়াই বছর ক্ষমতায় থাকা দলীয় প্রধানদের পদত্যাগের নির্দেশ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বের। জেলা জুড়ে পঞ্চায়েত সমিতি থেকে গ্রাম পঞ্চায়েতে অনাস্থার ডাক দেওয়া হয়।

তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধেই তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশ নেতৃত্ব এই অনাস্থা প্রস্তাবের ডাক দেয়। বিজেপির সদস্যদের সাথে জোট করে ক্ষমতায় থাকা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ও পঞ্চায়েত প্রধানকে অপসারণও করা হয়। দলীয়ভাবে পঞ্চায়েত সদস্যদের হুইপ জারি করেও অনাস্থা রূখতে কার্যত ব্যর্থ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব।

অবশেষে অবশিষ্ট যে সকল পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েতে অনাস্থা ডাকার উদ্যোগী হয়েছেন দলের একাংশ নেতৃত্ব। সেই সকল পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে সভাপতি ও প্রধানদের পদত্যাগের নির্দেশ দিল জেলা নেতৃত্ব। সেই নির্দেশ কার্যকর করতে মালদার মানিকচক ব্লকের এনায়েতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করলেন আবু কালাম আজাদ।

এনায়েতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে আসন সংখ্যা ১১। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে এই এনায়েতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ১১টি আসনই দখল করে তৃণমূল কংগ্রেস। তবুও তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশ পঞ্চায়েতের প্রধান অপসারণের প্রস্তুতি শুরু করে। এমন খবর চাউর হতেই ময়দানে নামেন এলাকার বিধায়ক তথা ব্লক সভাপতি সাবিত্রী মিত্র। তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরের দ্বন্দ্ব মেটাতে ক্ষমতায় থাকা প্রধানকে পদত্যাগে নির্দেশ দেন।