সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

এ’কা নন মুকেশ আম্বানি! রিলায়েন্সের কোটি কোটি টা’কা’র ব্যবসা দেখভাল করেন এরাও

রিলায়েন্সের বিশাল সাম্রাজ্য নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব এই প্রতিবেদনে। যেখানে আমাদের পরিচয় আছে শুধুমাত্র মুকেশ আম্বানি ও নীতা আম্বানির মতো ব্যক্তির সাথে কিন্তু তা ছাড়াও এই কোম্পানিকে তুলেছেন যারা সেই পাঁচ জনের নামের তালিকা যা নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি।  আজ আমরা আলোচনা করব সেই পাঁচ জন ব্যক্তিত্বের যাদের পরিশ্রম এবং নিষ্ঠায় রিলায়েন্স সংস্থার এত সাফল্য।

আকাশ আম্বানি : জিও বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে যার পরিচয়, এছাড়াও তিনি নীতা আম্বানি এবং মুকেশ আম্বানির বড় ছেলে তিনি। ২০২২ সালে তাঁকে ফরচুন ৪০ আন্ডার ৪০-র তালিকাভুক্ত করা হয় একজন সফল তরুন উদ্যোক্তা হিসাবে।

ঈশা আম্বানি: নীতা আম্বানি ও মুকেশ আম্বানির একমাত্র কন্যা তিনি। ইতিমধ্যেই তিনি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির একজন গুরুত্বপূর্ণ পদেও আসীন রয়েছেন। জিও এবং রিলায়েন্স রিটেল পরিচালনা পর্ষদের একজন মেম্বারও বটে। তাঁর নাম ১২ জন শক্তিশালী ভবিষ্যতের মহিলা ব্যবসায়ীদের নামের তালিকায় রয়েছে।

মনোজ মোদি : যাঁর অবদান রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিতে অনস্বীকার্য। যে কোন বড় সিদ্ধান্ত তাঁকে ছাড়া অচল। বলা চলে একপ্রকার মুকেশ আম্বানির ডান হাত তিনি। যে সময়ে রিলায়েন্স ফেসবুকের সাথে ৫.৭ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল সেই সময় তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

 

নীতা আম্বানি : রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির একজন স্তম্ভ বলা চলে তাঁকে। তাঁর গুরুত্বের কথা বলেছিলেন অনিল আম্বানিও। তাঁকে ছাড়া রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রি এতটা সাফল্যের মুখ দেখতে কখনোই পারতেন না কারণ ইস্ট ইন্ডিয়া হোটেলের ১৪.৮% শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত তাঁরই ছিল।

মুকেশ আম্বানি : যিনি বিশ্বের একজন খ্যাতনামা ধনী ব্যাবসায়ী। বিশ্বের ধন কুবেরদের তালিকায় ১১ নম্বর রয়েছে তাঁর নাম। তিনি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির একজন এম ডি এবং তথা চেয়ারম্যান বট। যে কোন রকম চ্যালেঞ্জিং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন তিনি। তা না হলে তিনি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ফ্রাঞ্চাইসি কেনা, জিও, এমনকি ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা চালু করবার মতো সিদ্ধান্তগুলি কখনো নিতে পারতেন না।

এত অল্প কথায় রিলায়েন্সের সাম্রাজ্যকে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয় কারণ রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রি এক খ্যাত নামা সংস্থা এবং তাঁর রয়েছে অনেক বড় ইতিহাস। তা বলতে গেলে হয়তো শব্দ কম পড়ে যাবে।