সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

মা দুর্গা পূজিত হয় মহাগৌরী রূ’পে, জানুন মাঘ নবরাত্রির অষ্টম দিনের পুজোর বি’ধি

মা দূর্গার শক্তির আরাধনা হয় ঋতু পরিবর্তনের চার সময়ে যেমন - মাঘ, বসন্ত, আষাঢ় এবং শরৎকালে। নবরাত্রি উদযাপনের জন্য এই চারটি সময়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে বসন্তকালের বাসন্তী পুজো এবং শরৎকালের দুর্গাপুজোই সবচেয়ে জনপ্রিয়। যে নবরাত্রি মাঘ ও আষাঢ় মাসে পালিত হয় তাকে বলা হয় গুপ্ত নবরাত্রি। এই তিথিতে দেবী দুর্গার মহাগৌরী রূপের পুজো হয়ে থাকে। চলতি বছরে মাঘ নবরাত্রি শুরু হয়েছে ২ ফেব্রুয়ারি থেকে। আজ মাঘের অষ্টমী তিথি, শুক্লপক্ষ।

মা দূর্গার শক্তির আরাধনা হয় ঋতু পরিবর্তনের চার সময়ে যেমন – মাঘ, বসন্ত, আষাঢ় এবং শরৎকালে। নবরাত্রি উদযাপনের জন্য এই চারটি সময়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে বসন্তকালের বাসন্তী পুজো এবং শরৎকালের দুর্গাপুজোই সবচেয়ে জনপ্রিয়। যে নবরাত্রি মাঘ ও আষাঢ় মাসে পালিত হয় তাকে বলা হয় গুপ্ত নবরাত্রি। এই তিথিতে দেবী দুর্গার মহাগৌরী রূপের পুজো হয়ে থাকে। চলতি বছরে মাঘ নবরাত্রি শুরু হয়েছে ২ ফেব্রুয়ারি থেকে। আজ মাঘের অষ্টমী তিথি, শুক্লপক্ষ।

এই সময় দেবী দুর্গার নয়টি রূপের পুজা করা হয় মহাবিদ্যার। দেবীর নয়টি রূপ হল চন্দ্রঘন্টা, কুষ্মাণ্ডা, স্কন্দমাতা, কাত্যায়নী, কালরাত্রি, মহাগৌরী, শৈলপুত্রী, ব্রক্ষ্মচারিণী এবং সিদ্ধিধাত্রী। নবরাত্রি উৎসব প্রতি ঋতুতে টানা ৯ দিন ধরে চলে। মাঘ নবরাত্রির অষ্টমী তিথিতে দেবী দুর্গা করুণাময়ী মহাগৌরী রূপে পুজিত হন। মহাগৌরী মা দুর্গার এক হাতে ত্রিশূল, আর অন্য হাতে থাকে ডমরু। এক হাতে তিনি আশীর্বাদ দেন অন্য হাতে দান করে অর্থ।

মহাগৌরী পুজোর নির্দিষ্ট নিয়মও রয়েছে। সকালে স্নান সেরে ঠাকুর ঘর পরিষ্কার করে দেবীর সামনে ধূপ ও প্রদীপ জ্বালুন। তারপর সবার আগে গণেশ পুজো করে নিষ্ঠাভরে দেবী বন্দনা শুরু করুন। আরতি করে সঠিক নিয়ম মেনে দেবীর পুজো শেষ করুন। এই ৯দিন দেবীকে নৈবেদ্য ও ফল অর্ঘ্য দিন।

আরো পড়ুন: এই চার রাশির লোকেরা বি’প’দে’র ব’ন্ধু-সহকর্মী ও বি’শ্ব’স্ত হয়ে থাকেন!

নবরাত্রির ৯ দিন পুজোর সময় নিরামিষ ভোজন করার কথা প্রচলিত আছে। এই কদিন কোনোরকম আমিষ ভোজন করা চলে না, এমনকি পেঁয়াজ, রসুন খাওয়াও নিষেধ। মদ্যপানও করবেন না। পুজো করার সময় কালো কাপড় ও চামড়ার বেল্ট পরা নিষেধ। পুজো শেষে নিরামিশ ভোজন করে উপবাস ভাঙতে হয়। নিয়ম নিষ্ঠার সঙ্গে মায়ের পুজো করলে সব কাজে সফল হবেন। মায়ের কৃপায় জীবনের সব সমস্যাও দূর হবে।