সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

বেশির ভা’গ না’রী’রা নিজেদের স’ম্প’র্কে এই কয়েকটি ত’থ্য জানেনই না

পুরুষদের কাছে চিরকালই নারী দেহ একটি বিস্ময়ের ভান্ডার। তবে এমন কিছু জিনিস থাকে যা পুরুষ কেন নারীরা নিজেরাই নিজেদের সম্পর্কে জানেন না। নারী দেহের এমন কিছু দিক রয়েছে যা তাকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে সকলের সামনে। লক্ষ্য করলে বোঝা যাবে যে, নারী দেহের এমন কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে যা তাকে আরো বেশি মানুষের কাছে মোহময়ী করে তোলে। চলুন দেখে নেওয়া যাক কি সেই দশটি বৈশিষ্ট্য যা আপনাকে সকলের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য করে।

মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় বেশি রং চিহ্নিত করতে পারে। এই রং চিহ্নিত করতে পারার ক্ষমতা সে জন্মগত পায়। প্রত্যেক নারীর একটি স্তর অপরটি থেকে আকারে একটু হলেও বড় হয়। ভালো করে দেখলে হয়তো বুঝতে পারবেন, একটি স্তন অন্য স্তনের থেকে অনেকটাই বড়। এই নিয়ে চিন্তা করার কিছু নেই। এটি পুরোপুরি প্রাকৃতিক এবং স্বাভাবিক ব্যাপার।

সন্তান জন্মদানের সময় নারীদের শরীর অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়ে যায়। শিশুকে বাইরের জগতের আলোতে আনার জন্য অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয় তাকে। তার মধ্যে অন্যতম হলো, নারীদের শরীর আগের থেকে স্থূলকায় হয়ে যায়।

নারীদের দেহ পুরুষদের থেকে অনেক বেশি ব্যথা সহ্য করতে পারে। এই ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা প্রাকৃতিক ভাবে পেয়ে আসে নারীরা। যেখানে ছেলেরা অল্প কষ্ট পেলে ভেঙে পড়ে সেখানে প্রতিমাসে তার থেকে অনেক বেশি কষ্ট সহ্য করে মেয়েরা।

মেয়েরা ছেলেদের থেকে অনেক বেশি বাকপটু হয়। মস্তিষ্কের ভাষা দক্ষতা নিয়ন্ত্রণকারী অংশটি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের অনেক বেশি হয় তাই মেয়েরা অনেক বেশি কথা উচ্চারিত করতে পারে ছেলেদের থেকে।

গবেষণায় দেখতে পাওয়া যায় পুরুষদের তুলনায় ৭৫ শতাংশ বেশি সহ্য ক্ষমতা রয়েছে মেয়েদের। নারীদের দেহে উৎপন্ন ইস্ট্রোজেন হরমোন তাদের পেশিকে অনেক বেশি সহনশীল করে তুলতে সাহায্য করে।

নারীদের চামড়ার ছেলেদের চামড়ার থেকে অনেক বেশি পাতলা হয় তাই অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে উঠে নারীদের চামড়া। তবে এর একটি নেতিবাচক দিক একটাই হল যে, বয়সের সাথে সাথে নারীদের চেহারায় বলিরেখা পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশি দেখতে পাওয়া যায়।

নারীরা প্রতিনিয়ত হরমোনের মাত্রা পরিবর্তন এর সাহায্যে সাজসজ্জা পরিবর্তন করতে পারে। ঋতুমতী হওয়ার আগে তারা সুন্দরী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চাই এবং বেশ সাজ গোজ শুরু করে দেয়। কিন্তু ঋতুমতী হওয়ার সময় অনেক বেশি খিটখিটে হয়ে যায় মেয়েরা।

মেয়েরা তার জীবনের দুই বার বয়সন্ধিকাল অতিক্রম করে। হরমোনের মাত্রা প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের জন্য অনিয়মিত ঋতুস্রাব সহ আরো অনেক কিছু লক্ষ্য করা যায়। তাই চল্লিশোর্ধ নারীরা অনেক সময় কিশোরীর মতো আচরণ করে থাকে।

জন্মলগ্ন থেকে মেয়েরা পুরুষদের থেকে অনেক বেশি অন্যের চেহারার অভিব্যক্তি বুঝতে পারে। মেয়েদের মধ্যে অনেক বেশি আবেগ এবং অনুভূতির হয়েছে। এমনকি মেয়েরা মুখ ভঙ্গি মনে রাখার বিশেষ ক্ষমতা অর্জন করে থাকে।