সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

কেন্দ্রীয় নি’রা’প’ত্তা ছা’ড়’তে চে’য়ে চিঠি দুই বিজেপি বিধায়কের, জো’র জ’ল্প’না বাঁকুড়ায়

বাংলা সম্পর্কে কোনভাবেই কোন তড়িঘড়ি নেই জেপি নাড্ডা অমিত শাহর। বাংলায় যেভাবে বিজেপির দলের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হচ্ছে তার ফলে বড় অস্বস্তিতে পড়ছেন সুকান্ত মজুমদার। রাজ্যে নতুন কমিটি ঘোষণা হওয়ার পরেই নানান রকমের বিদ্রোহের পৌঁছাচ্ছে দিল্লিতে। এই রকম পরিস্থিতিতে বাঁকুড়ার ২ বিজেপি বিধায়ক কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা ছাড়ার কথাই জানিয়েছেন। বাঁকুড়ার এই দুই বিজেপি নেতা অমরনাথ শাখা এবং নির্মল কুমার ধারা কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা ছাড়ার কোথায় জানিয়ে আবেদন করেছেন। এবং নিজেদের ইচ্ছের কথা ও তারা সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানিয়েছেন।

অন্যদিকে এইরকম অবস্থায়তে যে বিজেপি বিধায়করা কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা ছাড়ার আবেদন করেছেন। তারপর থেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জল্পনা শুরু হয়েছে দলবদল এর ব্যাপার নিয়ে ইতিমধ্যেই সাতজন বিজেপি বিধায়ক রয়েছেন বাঁকুড়াতে। ২০২১ সালের নির্বাচনে বিজেপি জিতেছিল ১২ টি আসনের মধ্যে থেকে ৮ টিতে।

৮ জন বিধায়ক এর মধ্যেই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তবে ইতিমধ্যেই বাঁকুরার বিজেপির নেতা তন্ময় ঘোষ তিনি তৃণমূলে যোগদান করেছেন। তবে যদিও এই বিষয়ে অমরনাথ শাখা জানিয়েছেন যে তিনি ব্যক্তিগত কারনের জন্যই এই দায়িত্ব থেকে মুক্তি পেতে চান। বিধায়ক অমরনাথ শাখা আরো জানান, তিনি প্রথম থেকেই চাইছিলেন না এইরকম একটি দায়িত্ব নেওয়ার জন্য।

কিন্তু এই আবেদন এই দুই বিজেপির বিধায়করা করেছিলেন যখন বাঁকুড়া জেলার বিজেপির সাংগঠনিক জেলা বাঁকুড়া বিষ্ণুপুরের জন্য নতুন সভাপতি নিয়োগ করা হয়েছিল তার পরপরই। বাঁকুড়ার বিধায়করা দাবি করেছিলেন বাঁকুড়া সভাপতি সুনীল রুদ্র মন্ডল এবং বিষ্ণুপুরের সভাপতি বিল্বেশ্বর সিংহকে যেন বদল করে দেওয়া হয়।

বাঁকুড়ার অন্যান্য বিজেপির বিধায়কেরা এই দাবি নিয়ে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। এখন প্রশ্ন নিজেদের অসন্তোষ প্রকাশ করার জন্যই কি এই রকম একটি বার্তা দিয়েছেন বাঁকুড়ার ২ বিধায়ক নাকি অন্য কোন ব্যাপার রয়েছে?