সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

গণেশ চতুর্থীতে গণপতিকে শুধু এই জিনিসগু’লো নিবেদন করুন, হবে সব ই’চ্ছে পূ’র’ণ

ভাদ্র মাসে গণেশ চতুর্থী উৎসব এদেশে ও দেশের বাইরেও ধুম ধাম করে পালিত হয়। বিশেষ করে অবাঙালিরা গণপতি ঠাকুরের পূজা বেশি করেন। তার সাথে সমস্ত ব্যাবসায়ীরাও গণেশ পূজা করেন। গণেশ ঠাকুরকে সিদ্ধিদাতা বলা হয় কারণ তিনি সব চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান ও বিচক্ষণ। তাই যে ব্যাক্তি সততা ও নিষ্ঠার সাথে সব কাজ করেন এবং তাঁকে ডাকেন সেই ব্যাক্তিকে কখনো ফেরায়না গণপতি পাপ্পা। এই বছর ৩১ আগষ্ট বুধবার গণেশ চতুর্থী পড়েছে। দশ দিন ব্যাপী গণেশের পূজো হবে সব জায়গায়।

এই দিনের শুভ সময় দেখে তাঁকে প্রতিষ্টিত করা হবে। এবং যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী গণেশ ঠাকুরের পুজো করেন। এই ঠাকুরের পুজোর বেশ কিছু নিয়ম রীতি আছে। সেগুলো নিষ্ঠা ভরে পালন করলে গণেশ ঠাকুর তাদের অনেক আশীর্বাদ করেন। এই নিয়ম গুলি আসুন জেনে নেওয়া যাক। অনেকেই বিশ্বাস করেন যে গণেশকে তাঁর প্রিয় খাবার নিবেদন করলে সে খুব খুশি হয়। তাই প্রথম দিন তাঁকে তাঁর সবচেয়ে বেশি পছন্দের মোদক নিবেদন করুন।

দ্বিতীয় দিন মতিচুরের লাড্ডু দিতে পারেন। সিদ্ধিদাতা লাড্ডু খেতেও খুবই ভালোবাসে। তৃতীয় দিন বেসনের বা আটার লাড্ডু দিতে ভুলবেন না। আর চতুর্থীর দিন অবশ্যই কলা নিবেদন করুন। কলা তার অত্যন্ত প্রিয় একটি খাবার।পঞ্চমীতে মাখন ক্ষীর দিতে পারেন ভোগে। ষষ্ঠীর দিন নারকেল বা নারকেলের নাড়ু দিতে পারেন।সপ্তমীতে শুকনো ফলের লাড্ডু যেমন কিসমিস কাজু বেদনা আলমন্ড এসব দিয়ে লাড্ডু বানিয়ে দিতে পারেন। অষ্টমীতে গণেশকে কালাকাঁদও দিন।

আরো পড়ুন: আমাকে প’ছ’ন্দ না হলে দেখবেন না আমার সিনেমা, ব’য়’ক’ট ট্রে’ন্ডে ম’ন্ত’ব্য আলিয়া ভাটের

শাস্ত্র মতে জানা যায় যে এই কালাকাঁদ তার খুবই প্রিয় একটি খাবার। আপনি যদি বাড়িতে এসব বানিয়ে গণপতিকে নিবেদন করেন সে আপনার প্রতি খুবই খুশি হবে । নবমীতে শ্রী খন্ড দিন। জাফরানর তৈরি শ্রী খন্ড দিতে পারেন ভোগে। আর দশমীতে, তার প্রিয় মোদক আরো একবার দিন। এসব কিছুই বাড়িতে বানিয়ে দিন গণেশকে। ঠাকুর খুবই প্রসন্ন হবেন আপনার উপর এবং অনেক আশীর্বাদ করবেন।