মায়ানমার থেকে বহু রোহিঙ্গা শরণার্থী ভারত এবং বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। তবে লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী যারা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন তাদের মধ্যেই কার্যত লুকিয়ে আছে সন্ত্রাসবাদীরা। মানবিকতার খাতিরে রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশের দরজা খুলে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার এই সিদ্ধান্ত কার্যত বিপদের মুখে ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশকে।
পাকিস্তানের মধ্যে বাংলাদেশকে বিপাকে ফেলার জন্য জেহাদীরা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এদের মধ্যে অনেকেই রোহিঙ্গা শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী এবং উগ্রবাদী দল বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
তাদের উৎপাতে সাধারণ রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশের নাগরিকরা রীতিমতো অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। জঙ্গিদের জন্য হামেশাই এলাকাতে খুন খারাপি লেগে থাকে। এদিকে পুলিশ কিছুতেই এই বিপদের উপর লাগাম টেনে রাখতে পারছে না।
আরো পড়ুন: OMG: ১৩ টি বাচ্চা মহিলার গ’র্ভে, হ’ত’বা’ক চিকিৎসকরা
শরণার্থী শিবিরে 12 লক্ষ রোহিঙ্গার মধ্যে প্রকৃত জঙ্গিকে খুঁজে বার করা কার্যত অসম্ভব। শেখ হাসিনার সরকারকে বিশ্বের কাছে কেউ করে তোলার জন্য পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই এই ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভারতের প্রতিবেশী বাংলাদেশের নাশকতা চালাতে অস্ত্র এবং টাকার যোগান দিচ্ছে এই সংস্থা।
এইসময় জঙ্গিদের অত্যাচার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য শরণার্থীরা অনেকেই মায়ানমারে ফিরে যেতে চাইছেন। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গো হোম ক্যাম্পেইন চালাচ্ছেন রোহিঙ্গারা। পাকিস্তানের প্রখ্যাত জঙ্গী সংগঠন রোহিঙ্গা জঙ্গিদের মদত দিচ্ছে বলে অভিযোগ। এই পরিস্থিতিতে রীতিমতো উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের প্রশাসন এবং নিরাপত্তা মহল।
