সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

আধার কা’র্ডে আজব নাম, যোগীরাজ্যে ভর্তিই হ’তে পা’র’লো না খুদে

আমরা সবাই বলে থাকি , নামে এমন কিছু যায় আসে না। নামে এমন কি আছে? এই ধরনের কথা এখন প্রায় সবার মুখে মুখে শোনা যায়। কিন্তু নামের মধ্যেই যে কত কিছু রয়েছে, তা কেবলমাত্র টের পাচ্ছে দিনেশ।তার মেয়ে আরতিকে ভর্তি করতে গিয়েই সে টের পেয়েছে।

স্কুলে আধার কার্ড জমা দেওয়ার পরেই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের চোখ একেবারে চড়কগাছ। সত্যি কথা বলতে এমন ধরনের আধার কার্ড আগে কেউ দেখেনি।

আধার কার্ডের মধ্যে ছিল না কোনো আধার নম্বর, এমনকি আরতির নাম পর্যন্ত ছিল না সেখানে। তার পরিবর্তে লেখা ছিল মধু কা পাচওয়া বাচ্চা।

আরো পড়ুন: রাহুল গান্ধীকে স’ব সম্পত্তি লি’খে দিলেন এই বৃদ্ধা মহিলা, জানালেন আ’স’ল কারণ

অর্থাৎ মধুর পঞ্চম সন্তান। এই আধার কার্ড দিয়ে কোন ভাবেই ভর্তি সম্ভব নয়, এমনটাই জানিয়েছে শিক্ষক-শিক্ষিকারা। যার কারণে দারুন জুলুমের মধ্যে পড়েছে দীনেশ।

এমন আধার কার্ড দিয়ে সত্যি কোনোভাবেই কোনো কাজ করা সম্ভব নয়।তাই আধার কার্ড ঠিক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে দীনেশকে।

বাবা তার মেয়েকে সাধ করিয়ে স্কুলে ভর্তি করাতে গিয়ে ছিল। কিন্তু স্কুলে ভর্তি করানোর সময় এমন এক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে, তা কোনভাবেই ভাবতে পারেনি দীনেশ।

আরো পড়ুন: মোদি সরকারের প্র’ক’ল্পে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন মহিলাদের, আ’বে’দ’ন করবেন যেভাবে

উত্তরপ্রদেশের রায়পুর গ্রামের বিলসি তেহসিল এলাকার বাসিন্দা এই দীনেশ। এমন ধরনের আধার কার্ড তৈরি হওয়ার পিছনে কারন কি রয়েছে? সেটাও এখনো বুঝে উঠতে পারেনি সে।

তবে ইতিমধ্যেই সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল হয়েছে এই আধার কার্ডের ছবি। এই বিষয় নিয়ে আবার জেলাশাসক দীপা রঞ্জন জানিয়েছেন, পোস্ট অফিস ও ব্যাংকে আধার কার্ড তৈরি হয়। সেখানেই কোন এক গাফিলতির কারণে এমনটা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সত্ত্বর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।