বাংলার শাসক দলের অনেক নেতা মন্ত্রীরা বিভিন্ন দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত হয়ে বর্তমানে রয়েছেন শ্রীঘরে। শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পর মাসখানেক আগে তৃণমূলের (TMC) আরও এক হেভিওয়েট নেতা ধরা পড়েন কেন্দ্রীয় এজেন্সির(CBI) জালে।গরুপাচার (Cow Smuggling Case) মামলায় সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) । তারপর থেকেই তিনি রয়েছেন শ্রীঘরে।
গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর,বর্তমানে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-র হেফাজতে রয়েছেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। আগামী ১০ মার্চ পর্যন্ত তাঁকে ইডির হেফাজতে রাখতে নির্দেশ দেয় দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টের বিচারক রাকেশ কুমার।
গরু পাচার কাণ্ডের মূল পাণ্ডা কে? কোথায় যেত গরু পাচারের কোটি কোটি টাকা? এ সব প্রশ্নের উত্তর পেতে বুধবার সকাল থেকে ইডির সদস্যরা দিল্লির প্রবর্তন ভবনে দফায় দফায় জেরা চালাচ্ছে অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal)।
আরো খবর: ১৮ টি স্কুলকে অন্য বিদ্যালয়ের সঙ্গে মি’লি’য়ে দেওয়া হ’বে, বি’জ্ঞ’প্তি জা’রি করলো KMC
সাংসদ শতাব্দী রায়কে অনুব্রত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান ‘অনুব্রত মণ্ডলের শারীরিক অবস্থা এমনিতেই ভালো না। জেরার মুখে তার অবস্থার অবনতি হলে তার দায়িত্ব ইডি–সিবিআইকে নিতে হবে। সেই দায়ভার এড়ানো যাবে না।’বিশেষজ্ঞদের মতে শতাব্দীর এইরূপ মন্তব্য পাল্টা চাপ তৈরি করলো কেন্দ্রীয় সংস্থার ওপর।