সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

গান্ধীজির সা’থে নেতাজীর স’ম্প’র্ক কেমন ছিলো? এবার মু’খ খুললেন মেয়ে অনিতা বসু পাফ

স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু এবং মহাত্মা গান্ধীর সম্পর্ক নিয়ে আমরা বহুবার বহু কথা শুনেছি। ভারতের স্বাধীনতা নিয়ে এই দুটি মানুষের মধ্যে মত বিরোধ তৈরি হয়েছিল। অনেকেই মনে করেন ভারতের স্বাধীনতা অর্জন আরো কিছুটা দেরি হয়ে যায় শুধুমাত্র গান্ধীজীর জন্য। নেতাজির মতাদর্শে চললে হয়তো আমরা আরো কিছু বছর আগে স্বাধীনতা অর্জন করতে পারতাম। এইবার স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু এবং গান্ধীজীর সম্পর্ক নিয়ে কথা বললে নেতাজি কন্যা অনিতা বসু পাফ।

বুধবার সংবাদমাধ্যমের সামনে এই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, গান্ধীজীর ধারণা ছিল তিনি কোনদিন নেতাজিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। অন্যদিকে নেতাজির গান্ধীজীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ছিল। ওনারা দুজনেই ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের মহানায়ক। কংগ্রেস নেতারা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছেন, একমাত্র অহিংস আন্দোলনের জন্য দেশ স্বাধীন হয়েছিল। কিন্তু আমরা সকলে জানি, স্বাধীনতার ক্ষেত্রে বিরাট অবদান রয়েছে নেতাজী এবং আই এন এ এর কর্মকাণ্ডের। গান্ধীজী বহু মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। অন্যদিকে নেতাজি স্বাধীনতা নিয়ে আনার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছিলেন।

গত সপ্তাহ ধরে কঙ্কণা রানাওয়াতের একটি মন্তব্য কে ঘিরে উত্তাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া। স্বাধীনতাকে ভিক্ষার সঙ্গে তুলনা করে তিনি আরও একবার বিতর্কে শিরোনামে উঠে এসেছেন। এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন বহু মানুষ। ইতিমধ্যে মহিলা কমিশনের তরফ থেকে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি পাঠানো হয়েছে এই বিষয়ে।

এন্টি ইনস্টাগ্রম স্টোরিতে পুরনো সংবাদপত্রের নিবন্ধ শেয়ার করে ছিলেন অভিনেত্রী। সেখানে দাবি করা হয়েছিল, গান্ধীজী এবং নেহেরু নেতাজিকে হস্তান্তর করতে রাজি হয়েছিলেন। নিবন্ধটি শেয়ার করে কঙ্গনা লিখেছিলেন, নেতাজী এবং গান্ধীজী দুজনের মধ্যে একজনকে বেছে নিতে হবে সমর্থনের জন্য। দুজনে একসাথে হতে পারবেন না। তাই এখনই নিজের নায়ককে বেছে নিন। কঙ্কণার এই ধরনের মন্তব্য প্রসঙ্গে নেতাজি কন্যার এই প্রতিক্রিয়া সত্যি উল্লেখযোগ্য।