সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

প্রমাণ থাকলে আদালতে যান, পেগাসাস ই’স্যু’তে বি’রো’ধী’দের চ্যা’লে’ঞ্জ জানালেন অমিত শাহ

২০২১ সালের বাদল অধিবেশন সরগম ছিল কেন্দ্রের পেগাসাস ইস্যু নিয়ে। আবারো সেই ইস্যুর সামনে এসেছে দেড় বছর পর। বিরোধীরা এই ইসুকে কটাক্ষ করে বারবার নিশানা করেছে কেন্দ্রকে। তার করা জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এবার এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়ার সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ বলেন যদি প্রমাণ থাকে তাহলে বিরোধীরা আদালতে যাচ্ছে না কেন শুধুমাত্র শোরগোল করতে পারে তারা।

আদালত কাউকে ছেড়ে কথা বলবে না এটা নিশ্চয়ই সবার জানা আছে। এদিকে সংসদে ঝড় ওঠার সঙ্গে সঙ্গে পেগাসাস ইস্যুতে মামলা গড়িয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। সুপ্রিম কোর্টে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করে রিপোর্ট জমা দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়। এই পেগাসাস ইস্যুতে যারা আক্রান্ত হয়েছেন তাদের ফোন নিয়ে এই অভিযোগের সত্যতা যাচাই করাই ছিল ওই টেকনিক্যাল প্যানেলের কাজ।

গত বছর এই সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি রিপোর্ট জমা পড়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। সুপ্রিম কোর্টের দ্বারা গঠিত এই কমিটি নিজেদের রিপোর্টে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে ২৯ টি ফোন জমা করা হয় তার মধ্যে পাঁচটি ফোনে পাওয়া গিয়েছে ম্যালওয়্যার। কিন্তু আদৌ তার মধ্যে পেগাসাস সংক্রান্ত কোনো ইস্যু রয়েছে কিনা সেই সম্পর্কে কিছু লিপিবদ্ধ করা হয়নি।

আরো খবর: অস্থির বা’জা’রে গ্রাহকদের জন্য ভা’লো খবর দি’লো এই জনপ্রিয় ব্যাংক! লো’নের উপর ক’মা’লো সুদ

ভারত সরকার এই ক্ষেত্রে তাদের সাহায্য করেনি বলেও দাবি করে সুপ্রিম কোর্ট। ২০২১ সালের সংসদের বাদল অধিবেশনের আগে নিউ ইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয় ২০১৭ সালে ভারত এবং ইজরাইলের মধ্যে এক উন্নত প্রযুক্তির ফোন হ্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করে গোয়েন্দারা কোন ছক করছে।

আর তাকে মাধ্যম করে এই সরব হয়েছিল কংগ্রেস সিপিআইএম তৃণমূল সহ নানান বিরোধীদল গুলি। রাহুল গান্ধী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যাযের মত বিখ্যাত রাজনীতিবিদদের ফোন হ্যাক করা হয় বলেও দাবি তোলেন তারা। এদের মধ্যে আবার কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের ফোন হ্যাক করার দাবিয়ে উঠেছিল।