সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

সোনা কি সত্যিই ব’দ’ল আ’নে ভা’গ্যে? জেনে নিন সোনা পরলে কি কি লা’ভ

ভারতে ধাতু, রত্ন, পাথরের গুনাগুন ভাগ্য পরিবর্তন করে বলে বিশ্বাস করা হয়। এই রত্নালঙ্কারের মধ্যে সোনা অন্যতম। অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করতে সোনা অপরিহার্য বলে মনে করা হয়।

সোনা সঠিকভাবে পরিধান করলে জীবনে সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধি আসে বলে মনে করা হয়। তাই সোনা পরার সময় অবশ্যই বেশ কিছু দিয়ে খেয়াল রাখতে হবে।

সোনা যে কোনো শক্তি এবং তাপ শোষণ করার ক্ষমতা রাখে। এটি বিষাক্ত দ্রব্য পরিহারে সহায়তা করে। সর্দি কাশির সমস্যা থাকলে কনিষ্ঠা আঙুলে সোনা পরতে হয়। নাম, খ্যাতি, মর্যাদা, পেতে চাইলে মধ্যমাঙ্গুলিতে সোনা পরতে হবে।

আরো পড়ুন: এই মাসেই বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ, কোন কোন রাশি বেশি প্র’ভা’বি’ত হ’বে জেনে নিন

কাজে মনোনিবেশ করতে চাইলে তর্জনীতে সোনা ধারণ করা উচিত। এছাড়া বিয়েতে বারবার বাধার সম্মুখীন হলে সোনার চেইন দুল পরতে হবে। গর্ভধারণে সমস্যা থাকলে অনামিকাতে সোনা পরতে হবে।

যাদের পেটে সমস্যা আছে বা স্থুলতাজনিত সমস্যায় ভুগছেন তাঁদের সোনা পরলে চলবে না। যারা অল্পতেই রেগে যান তাদের সোনার অলংকার এড়িয়ে চলাই উচিত। যাদের রাশিতে বৃহস্পতি উচ্চ পদে রয়েছে তাদের সোনা পরা উচিত নয়।

যারা লোহা বা খনিতে কাজ করেন তাদেরও সোনা ধারণ করা উচিত নয়। গর্ভবতী এবং বৃদ্ধ মহিলাদের স্বর্ণালঙ্কার এড়িয়ে চলা উচিত। স্বপ্নে অর্থ এবং সোনা দেখা শুভ নয় বলে মনে করা হয়। ভবিষ্যতে ত্বক ও মুখের রোগ নির্দেশ করে থাকে।

আরো পড়ুন: ভারতীয় রেলের কোচগুলি লাল-নীল-সবুজ রঙের কেন হয়?

স্বপ্নে প্রাচীনকালের স্বর্ণমুদ্রা দেখলে কর্মজীবনের সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কোমরের নিচে সোনার পরা উচিত নয়। সোনার নুপুর এড়িয়ে চলা উচিত।

সোনার গয়না পরে আমিষ খাবার বা মদ্যপান করা অশুভ বলে মনে করা হয়। লাল রঙের কাগজ বা কাপড়ে মুড়ে পূর্ব দক্ষিণ পশ্চিম দিকে সোনা রাখলে শুভ ফল দেয়। মাথার কাছে স্বর্ণালঙ্কার থাকলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।