সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

২০২৩ সালে সাড়ে সাতি দ’শা থেকে নিজেকে বাঁ’চা’তে এই পথগুলো বাছুন, নাহলে বি’প’দ!

যারা শাস্ত্র মানেন তারা সাড়ে সাতি শব্দটা শুনলেই একটু হয়তো ভয়ই পান। তবে শনির সাড়ে সাতি জীবনে অনেক উন্নতিও করে। কোনো অসৎ কার্য এই সময় করা উচিত নয় তাই মানুষ এই সময়টা অনেক বুঝে চলে, যা আখেরে ভালোই হয় সেই ব্যাক্তির জীবনে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কি কি কাজ করবেন আর কি কি করবেন না এই সাড়ে সাতির সময়ে।

১. এই সময়ের মধ্যে দিয়ে যে রাশির জাতক জাতিকারা যাচ্ছেন তাদের অবশ্যই প্রতি শনিবার শনি স্তোত্র জপ করা উচিত। এই মন্ত্র ১১ বার জপ করলে প্রভাব কমতে পারে।

২. কথিত আছে যে যাদের দুঃখ আছে, সমস্যা আছে তাদের জন্য কোকিলা ভানা বা শনিধামে যাওয়া ভালো। এ সময় দুধ ও জল মিশিয়ে ফুল গাছে দিতে হবে৷

৩. সম্ভব হলে প্রতিদিনই গাছের পুজো করতে হবে ফুলে ফুলে। কালো তিল ও চিনি মিশিয়ে গাছের কাছে রাখতে হবে। এছাড়াও পিঁপড়েকে চিনি এবং ময়দার মিশ্রণ খাওয়ানোও ভালো।

আরো খবর: নয়া বছর থে’কে বহু মোবাইলে কা’জ করবে না WhatsApp, তালিকায় কি রয়েছে আপনার ফোন?

৪. শনিবার খাদ্য দান করা খুবই শুভ। বিশেষ করে আপনি যদি পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের চাল এবং দুধ দান করেন তবে আপনি সাড়ে সাতি সমস্যা থেকে কিছুটা মুক্তি পেতে পারেন।

৫. সাড়ে সাতির সময় কিছু কাজ না করা এবং কিছু সাবধানতা অবলম্বন করাও ভাল। উদাহরণস্বরূপ, মঙ্গলবার কালো কাপড় পরবেন না।

৬. শনিবার কালো কাপড় পড়লেও কালো কাপড় কখনই কিনবেন না।

৭. এই দিন শনি দেবের বাহন অর্থাৎ কাকের সাথে ঝামেলা করবেন না।

৮. কালো তিল, লোহা ও তেল কারও কাছ থেকে সাড়ে সাতির সময় ধার করা উচিত নয়। কিন্তু এই সময়ে এই একই জিনিস দান করলে আপনি শনির কৃপা পেতে পারেন।

এই কাজ গুলো করলে অনেকটাই সাড়ে সাতির খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।