সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

মুরগির মাংসে আগুন লে’গে’ছে, খাসির দাম ঊর্ধ্বমুখী! হোলিতে ছেঁ’কা খেলেন জনতারা

দোল পূর্ণিমায় এবার আগুন লেগেছে বাজারে। মুরগীর মাংসের দাম হয়েছে ২৫০ টাকা, পাঁঠার মাংস হয়েছে ৮০০ টাকা। এটা আগুন নয়তো কি!এর মধ্যেও মাংসের চাহিদা তুঙ্গে। মানুষ লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে মাংস কিনছে। বিভিন্ন বাজারে কিছুটা দামের পার্থক্য দেখা গেলেও যেতে পারে, ২৩০-২৫০ টাকা।

পাঁঠার মাংসের দাম ৭৫০-৮০০ টাকার মধ্যে।মাংসের দাম বেড়েছে তাই বলে কি এই দৌড়ে পিছিয়ে থাকবে মাছ? কখনই না পাবদা, ইংলিশ, কাতলা, রুই, ভেটকি, বোয়াল সব কিছুর দাম ঊর্ধ্বমুখী।

তবে আবার ফিশ ফ্রাই এর কথা যদি বলা যায় তাহলে বলতেই হয়, তোপসে মাছের কথা। বিকেলের জলখাবারের মধ্যে তোপসে ফ্রাই মাস্ট।

আরো পড়ুন: শাসক দলের অনেক পঞ্চায়েত সদস্য দিনরাত টা’কা তো’লে! অভিযোগ তোলেন দলীয় জেলা পরিষদের সভাধিপতি

মাঘ ফাল্গুনের মাঝে মাংসের এমন চাহিদা তার সাথে এতটাই মূল্যবৃদ্ধি। যা সাধারণ মানুষ কে অনেকটাই সমস্যার মধ্যে ফেলছে।মুরগী ও পাঁঠার তাহলে কি চাহিদা অনুযায়ী জোগান কম? হতেই পারে যার কারণে এই মূল্যবৃদ্ধি।

তবে মানুষ সেইসব তোয়াক্কা না করেই দারুণ উৎসবে মেতে উঠেছে।আমরা সবাই জানি উৎসবের দিনে এমনিতেই মাংসের দাম অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। কিন্তু মানুষ সেইসব উপেক্ষা করেই মাংস কিনতে ঝাঁপিয়ে পরে।

এদিকে খুচরো বিক্রেতারা বলছেন পাইকারি দামে দারুন এক পরিবর্তন এসেছে, যার কারণেই তারা বাধ্য হয়ে দাম বাড়িয়েছে।এদিকে আবার পোল্ট্রি সংগঠনের নেতারা বলছেন, পোল্ট্রি র খাদ্যের দাম অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।

যার কারণেই বাজারে পোল্ট্রির দাম এত।খাবার বাইরে থেকে আমদানি করার কারণেও এই দামের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি।