বিশিষ্ট দার্শনিক আচার্য চানক্য তার অভিজ্ঞতার মাধ্যমে যা জেনেছেন এবং বুঝেছেন, সেই জ্ঞান একটি গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন তিনি। চাণক্য নীতি একজন ব্যক্তিকে সাফল্যের জন্য অনুপ্রাণিত করেন। চাণক্য নীতি অধ্যায়ন করে জীবনে উন্নতি করার চেষ্টা করেন অনেকেই।
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের সম্পর্ক নিয়ে তিনি চারটি উৎস চিহ্নিত করেছিলেন। এগুলি হল সিংহলি বৌদ্ধ গ্রন্থ মহাবংশ এবং তার পালি টিকা, হেমচন্দ্র রচিত জৈন গ্রন্থ পরিশিষ্ট পর্ব, সোমদেব রচিত কথাসরিৎসাগর, ক্ষেমেন্দ্র রচিত বৃহৎ কথা মঞ্জুরি।
আচার্য চানক্য তার অভিজ্ঞতার মাধ্যমে যা জেনেছেন এবং বুঝিয়েছেন তা তিনি গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন। চাণক্য নীতি অনুসারে, যে ব্যক্তি তার আশেপাশের মানুষকে চেনার ক্ষমতা রাখে না তাকে কেউ আটকাতে পারে না। চাণক্য নীতি অনুসারে, একজন ব্যক্তিকে সব কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কোন কিছুতেই অসতর্কতা হলেই ব্যর্থ নিশ্চিত।
চাণক্য নীতি অনুসারে, স্বার্থপর লোকদের থেকে সর্বদা সাবধান থাকা উচিত। এই সমস্ত ব্যক্তিদের বিশ্বাস করা উচিত নয় এবং এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এই সমস্ত ব্যক্তি সুযোগ পেলেই আপনার ক্ষতি করে দেবে। যে ব্যক্তি সবসময় রাগান্বিত হয়ে থাকে তার থেকে দূরে থাকবেন।
যে ব্যক্তি সবসময় রেগে থাকে তার কাছে অস্ত্র থাকার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। এই ধরনের লোকেরা রাগ করে এমন কিছু করে ফেলতে পারে যা আপনার পক্ষে ক্ষতিকারক প্রমাণিত হতে পারে।