হাইকোর্টের নির্দেশ মতো বগটুই গ্রামের তদন্ত শুরু করেছে সিবি আই। ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি গিয়ে কথা বলছে তারা। এখনও অনেক গ্রামবাসী আছে যারা কিনা বগটুই থেকে ভয়েই অন্যত্র বসবাস করছে।
আর যেগুলোতে মানুষ রয়েছে সেগুলোতেও পুরুষ শূন্য। আর সেই কারণেই সিবি আই আধিকারীকরা গ্রামের মহিলাদের সাথেই কথা বার্তা বলছে। সমস্ত কিছু জানার চেষ্টা করছে।
গত ২১ মার্চ রাতে কি ঘটেছিল, তাঁদের মধ্যে কেউ প্রত্যক্ষ দর্শী আছে কিনা? সমস্ত কিছুই খোজ নেওয়ার চেষ্টা করছে সিবি আই আধিকারিকরা। এখন গ্রামে অনেক পরিবার আছে যাদের পরিবারের মানুষজন আহত।
তাঁদের বয়ান সংগ্রহ করার কাজ করছে সিবি আইরা। ইতিমধ্যেই সেই কাজ করার জন্য রামপুর হাট হাসপাতালে গেছে সিবি আই এর একটি দল। সব থেকে গুরুত্ব পূর্ণ কাজ হল, যে বাড়িতে ৭ টি অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সেখানে গিয়ে তারা জোড়কদমে তদন্ত শুরু করেছে। সেখান থেকেই তথ্য প্রমাণ জোগাড় করার চেষ্টা করছে তারা। অত্যাধুনিক সব থ্রি ডি স্ক্যানার থেকে শুরু করে বিভিন্ন কিছু দিয়েই তারা তাঁদের কাজ করছে।
সমস্ত কিছুর প্রমাণ একত্র করার জন্য বাড়ির ছাদ থেকে শুরু করে সবটাই স্ক্যান করছে তারা। কলকাতা হাইকোর্টের তরফ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগামী ৭ ই এপ্রিলের মধ্যে সিবি আই কে তদন্তের স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
সিবি আই আধিকারিকরা রামপুরহাটের একটি সরকারি অতিথিশালায় অস্থায়ী ক্যাম্প বানিয়ে আছে। ইতিমধ্যেই সেখানকার ডিআই জি অখিলেশ কুমার সিং এর সাথে সিবি আই এর বৈঠক হয়েছে।।