সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে ফ্লাট বাড়ির দাম। এই অবস্থায় একটা বাড়ি তৈরি করতে কিংবা বাড়ি কিনতেই রীতিমতো কাটখড় পোড়াতে হচ্ছে। সেই কারণেই বাড়ি ক্রয় করতে কিংবা বাড়ি তৈরি করতে দ্বারস্থ হতে হচ্ছে হোম লোনের উপর।
কোন একটি সম্পত্তির মালিক হলে সহজেই হোম লোন পাওয়া যায় বর্তমানে এই হোমলোন ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মোটা টাকা ঋণ নিয়ে মাসিক কিস্তির মাধ্যমে কোন সংস্থা ব্যাংকে এই ঋণ পরিশোধ করতে পারেন। যদিও এক্ষেত্রে বেশ ভালো অংকের সুদ গুনতে হয়।
তবে মাঝেমধ্যেই এই ব্যাপারে একটি প্রশ্ন উঠতে শুরু করে যে সম্পত্তি দেখে লোন চলছে তা কি কখনো বিক্রি করা যায়? নিশ্চয়ই করা যায় সে ক্ষেত্রে সম্পত্তির মালিককে কয়েকটি কাজ পালন করতে হবে!
আপনার লোন চলছে এমন অবস্থায় যদি সম্পত্তি বিক্রি করতে চান তবে ঋণদাতা সংস্থার কাছ থেকে প্রথমে সম্মতি নিতে হবে এছাড়া যিনি ওই সম্পত্তি কিনবেন তিনি যদি লোনের মাধ্যমে সম্পত্তিকে নেন তবে বিষয়টি পদ্ধতি পুরোপুরি পাল্টে যাবে। তবে তিনি যদি নগদ টাকার মাধ্যমে এই সম্পত্তি কিনেন সে ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হবে আলাদা।
আরো খবর: আজ বৃহস্পতিবার, জানুন দিনটি কেমন কাটবে আপনার, রইলো রাশিফল (20.04.2023)
একই ব্যাংক থেকে যদি দুই ক্রেতা লোন নেন তবে খুবই ভালো। সম্পত্তির ডকুমেন্টস অন্য ব্যাংকে আর স্থানান্তর করতে হয় না। যদি নগদ লেনদেনের মাধ্যমে সম্পত্তি কিনে নিতে চান সেক্ষেত্রে ব্যাংকে গিয়ে টাকা পেমেন্ট করতে পারেন।
ব্যাংক ঋণের পুরো টাকা এবং অন্যান্য বকেয়া আদায় করার পর বাড়ির সমস্ত ডকুমেন্ট দিয়ে দেবে ক্রেতাকে।মূল টাকা তো দিতেই হবে সেই সঙ্গে বকেয়া টাকা সুদের টাকাও মেটাতে হবে।
ব্যাংক বা ঋণ দাতার কাছ থেকে ঋণ নিতে হলে একটি নো অবজেকশন সার্টিফিকেট প্রয়োজন। এই সম্পত্তিতে যে কোন বা ঝামেলা নেই বা যিনি এই সম্পর্কে কিনবেন তার কোন সমস্যা হবে না ভবিষ্যতে সেই সংক্রান্ত এই সার্টিফিকেট।