নব্বই দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম হলেন রিনা চৌধুরী।ছোটবেলায় স্কুল থেকে এসে দুপুরে গোটা পরিবার মিলে তার ছবি দেখার মজায় ছিল অন্য।উপহার দিয়েছেন মেজ বউ, গীত সঙ্গীত,হীরক জয়ন্তীর মত একাধিক বই।
বাবার হাত ধরে অভিনয় জগতে প্রবেশ।রিনা চৌধুরীর অন্যতম জনপ্রিয় সিনেমা হল পুজা।বাবার মৃত্যু এর পরে অভিনয় জগত থেকে বিরতি নেন।তারপর কেটে যায় অনেক কয়েক বছর।
এত বছর ধরে জমতে থাকে বাংলা ইন্ডাস্ট্রি এর জন্য মনে ক্ষোভ।সম্প্রতি তার ক্ষোভ এর কিছু অংশ তিনি প্রকাশ করলেন। তার কথায় বাংলা ইন্ডাস্ট্রি বেইমান।তার পিতা অর্থাৎ অঞ্জন চৌধুরীকে যোগ্য সন্মান দেওয়া হয়নি।
আরো পড়ুন: স্বামী পরকীয়ায় ব্য’স্ত, রাস্তায় হাতেনাতে ধ’রে যা যা করলেন স্ত্রী
এমন কি কোন অনুষ্ঠানে তাকে যোগ্য সন্মান দেওয়া হয়নি।তার পিতা না থাকলে বাংলা ইন্ডাস্ট্রি ধ্বংস হয়ে যেতো।এসব বলতে বলতে তার চোখে জল জমে যায়।এর মধ্যে শোনা যায় পরিচালক হিসেবে তার জীবন শুরু করতে চলেছেন তিনি।
সেই সিনেমায় মুখ্য ভুমিকায় দেখা যাবে দিদি চুমকি চৌধুরীকে।সিনেমার নাম অমর প্রেমকথা। চুমকির বিপরীতে দেখা যাবে রিনার স্বামীকে।
তিনি জানান ছোট থেকেই পরিচালক হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন,এতদিনে সেই স্বপ্ন বাস্তব আকার ধারন করতে চলছে এবং বাবার নাম উজ্জ্বল করার চেষ্টা তিনি করবেন।